নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি

img

৬ মহানগরে সমাবেশের ঘোষণা বিএনপির

প্রকাশিত :  ০৭:১৫, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

৬ মহানগরে সমাবেশের ঘোষণা বিএনপির

জনমত ডেস্ক : ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে ও দেশব্যাপী নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থীদের নেতৃত্বে দেশের ৬টি মহানগরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি।

শুক্রবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির যুগ্ম-মহাসচিব ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মজিবুর রহমান সারোয়ার বিএনপির মেয়র প্রার্থীদের পক্ষে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। 

মজিবুর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। কিন্তু আমরা কী দেখতে পেলাম, সেখানেও রাষ্ট্রযন্ত্র প্রশাসন জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তাই আমরা জনগণকে সরকারের ভোট ডাকাতির বিরুদ্ধে সম্পৃক্ত করতে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

আগামী ১৩ ফেব্রয়ারি চট্টগ্রামে, বরিশাল ১৮ ফেব্রয়ারি, খুলনায় ২৭ ফেব্রয়ারি, ১ মার্চ রাজশাহীতে, ৩ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ ও ৪ মার্চ ঢাকা উত্তর সিটিতে ঘোষিত এসব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, বরিশাল সিটি করপোরেমনের সাবেক মেয়র অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান সরোয়ার, চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডাক্তার শাহাদাত হোসেন, ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আওয়াল এবং দক্ষিণের মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

পারিবারিক কারণে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারেননি খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু।


img

আরও ৬১ নেতাকে শোকজ বিএনপির

প্রকাশিত :  ১২:৫৫, ০২ মে ২০২৪

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ৬১ নেতাকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকাল পর্যন্ত নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো শোকজের চিঠিতে তাদের ৪৮ ঘণ্টার সময় দিয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

শোকজ নেতাদের মধ্যে ২৫ জন চেয়ারম্যান পদে, ২০ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন অংশ নিয়েছেন।

শোকজ চিঠিতে বলা হয়, গত ১৫ এপ্রিল বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপির নেতা হিসাবে আপনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্পূর্ণরূপে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী ও দলের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতা। সুতরাং দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য আপনার বিরুদ্ধে কেন দলের গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যথাযথ কারণ দর্শিয়ে একটি লিখিত জবাব দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবরে নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।