img

আমাদের ভ্যাকসিনের কোনো সংকট নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত :  ০৭:১১, ১৬ নভেম্বর ২০২১

আমাদের ভ্যাকসিনের কোনো সংকট নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

জনমত ডেস্ক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন, ১৩৫টি দেশের আগে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিকা প্রয়োগ করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশকে সৌদি আরবের দেওয়া কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। সময় টিভি
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সৌদি প্রবাসীরা যাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত টিকা দিতে পারেন সেজন্য দেশটির সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে।
সৌদি আরবের কাছ থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১৫ লাখ ডোজ কোভিড ১৯ টিকা ও মেডিকেল যন্ত্রপাতি উপহার হিসেবে পেয়েছে বাংলাদেশ। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা বিন ইউসুফ আল দোহাইলাম দক্ষতার সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করায় বাংলাদেশকে সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আরো বলেন, সৌদি আরব সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে  এবং দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অটুট থাকবে।

 

img

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড

প্রকাশিত :  ১১:২৪, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১১:৩৩, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

তীব্র তাপদাহে রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষ হাসফাস করছে। বিশেষত চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ যেন কমছেই না। প্রায় প্রতিদিনই রেকর্ড ভাঙছে। এবার দেশে এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। 

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এ জেলায় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে জেলায় চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৬ এপ্রিল দুপুর ৩টায় ওই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২১ মে এ জেলায় ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল। সে হিসাবে ১০ বছর পর চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ ৪৩ ডিগ্রিতে উঠলো।

এমন তাপমাত্রার ফলে টানা খরতাপে জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে জনজীবন ওষ্ঠাগত। ভুগছে প্রাণীকূলও। দিন রাতের তাপমাত্রার পার্থক্যও থাকছে কম। দিনের বেলায় প্রচণ্ড রোদ আর সন্ধ্যার পর ভ্যাপসা গরম নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছে চুয়াডাঙ্গার জনজীবনে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বেলা ১২টা থেকে দুপুর সাড়ে ৩টা পর্যন্ত জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না। যারাওবা বের হচ্ছেন, তাদের ছাতা মাথায় দেখা গেছে।

এই তাপপ্রবাহে বেশি বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর এবং ভ্যান ও রিকশা শ্রমিকেরা। গরমে ঘেমে-নেয়ে অনেকে অসুস্থও হয়ে পড়ছেন।

এদিকে তীব্র তাপদাহে মাঠের ফল-ফসলও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ছে। কোথাও কোথাও ফসল ঝলসে যাওয়ার খবর মিলেছে।

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, এ রকম তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। আগামী দু-তিন দিনের মধ্যে বৃষ্টির কোনো আভাস নেই।