img

ছেলে বৌয়ের কথায় ওঠাবসা করলে সমস্যা: আলিয়ার শাশুড়ি

প্রকাশিত :  ০৭:৪১, ২৩ জুন ২০২২

ছেলে বৌয়ের কথায় ওঠাবসা করলে সমস্যা: আলিয়ার শাশুড়ি

বিনোদন ডেস্ক: রণবীরের বিয়ের পর কেমন যাচ্ছে কাপুর পরিবার। পারিবারিক বন্ধন কি আলগা হয়ে গেছে নাকি আরও দৃঢ় করেছেন আলিয়া। এসব প্রশ্ন তাদের ভক্তদের মুখে মুখে। 

এর জবাব দিয়েছেন রণবীর কাপুরের মা নীতু কাপুর। তিনি সদাই পুত্রবধূ আলিয়া ভাটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। 

বর্ষীয়ান অভিনেত্রী মনে করেন, ছেলের দোষেই খারাপ হয় শাশুড়ি-বউমার সমীকরণ। বিষয়টি ব্যাখ্যাও করেছেন তিনি। তার মতে, ছেলে বউয়ের কথায় ওঠবস করলেই শুরু সমস্যা। দুদিকেই সমান গুরুত্ব দেবেন একজন বুদ্ধিমান পুরুষ।

নীতু বলেন, ছেলেরা মাকে খুব ভালোবাসে। তার পর আচমকা বউয়ের কথায় ওঠবস করলে মায়ের সমস্যা হয়। মা এবং বৌকে সমান গুরুত্ব দিলেই সমস্যা হয় না।

রণবীর কি তবে নীতুর ফর্মুলা মেনেই চলছেন? হেসে নীতুর উত্তর, আমার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কারণ আমার ছেলে বুদ্ধিমান। ও আমাদের সমানভাবে ভালোবাসে। ও মা-মা করে না। পাঁচ দিনে একবার ফোন করে খোঁজ নিলেই আমি খুশি।

বৌমা আলিয়া প্রসঙ্গে নীতু বলেন, অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন, আলিয়ার সঙ্গে আমার সম্পর্ক কেমন হবে। আমি বলি, আমার সঙ্গে আমার শাশুড়ির সম্পর্ক যেমন ছিল, তেমনই হবে। ও খুবই ভালো মেয়ে। ওর মনটা খুব সুন্দর, নিষ্পাপ।

অনেক দিন পর ফের অভিনয় করছেন নীতু। ধর্ম প্রোডাকশনের \'যুগ যুগ জিও\'তে অনিল কাপুরের বিপরীতে দেখা যাবে তাকে। ২৪ মে মুক্তি পাবে ছবিটি। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস


img

বিদায়ী সপ্তাহে ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি হারালো ডিএসই’র বিনিয়োগকারীরা

প্রকাশিত :  ১১:৫৮, ১৯ মে ২০২৪

সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ মে) লেনদেন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিনিয়োগকারীরা তাদের মূলধন হারিয়েছে ৫ হাজার ২০২ কোটি টাকা।

ডিএসইর বাজার মূলধন সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ছিল ৭ লাখ ১ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে বাজার মূলধন কমে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭ হাজার ২৬ কোটি টাকায়। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন উধাও হয়ে গেছে ৫ হাজার ২০২ কোটি টাকা বা ০.৭৪ শতাংশ।

ডিএসইর সবকটি সূচকও কমেছে সপ্তাহের ব্যবধানে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৪৩.৬৩ পয়েন্ট বা ২.৫৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসইএস সূচক কমেছে ৩০.৪১ পয়েন্ট বা ২.৪৫ শতাংশ। আর ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৪১.২৫ পয়েন্ট বা ২.০৫ শতাংশ।

সূচকের বড় পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৮২১ কোটি ৪১ লাখ টাকা, আগের সপ্তাহে যার পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮০২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। লেনদেন কমেছে ৯৮১ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এদিকে, প্রতি কর্মদিবসে গড় লেনদেন কমেছে ২০.৪৩ শতাংশ বা ১৯৬ কোটি ২৬ লাখ টাকা।

চলতি সপ্তাহের প্রতি কর্মদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৭৬৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৯৬০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৫টির, কমেছে ২৯০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)

এদিকে, সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই সূচক কমেছে ১.৩৮ শতাংশ ও সিএসসিএক্স সূচক ১.৩৬ শতাংশ।

এছাড়া সিএসআই সূচক ২.০২ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ১.৭৫ শতাংশ ও সিএসই-৫০ সূচক ০.৮৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০৪৬.২৪ পয়েন্টে, ১২২১৩.৯১ পয়েন্ট ও ১১৩৩.৯৮ পয়েন্টে।

সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১২৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা। সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হয়েছে ২১৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৩৮ কোটি ২১ লাখ টাকা। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬টির, কমেছে ২৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ার দর।