img

যে পুরুষে নোরার ভয়

প্রকাশিত :  ১৮:০০, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩

যে পুরুষে নোরার ভয়

বলিউড আইটেম গার্ল নোরা ফতেহি তার কোমর দুলুনিতে কবেই জয় করে নিয়েছেন পুরুষদের মন। রীতিমতো তাদের হৃদয়ের রানি হয়ে উঠেছেন তিনি। তারপরও পুরুষভীতি রয়েছে এ তারকার। পুরুষের নির্দিষ্ট একটি অভ্যাসকে ভয় পান তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।

সম্পর্কের ক্ষেত্রে পুরুষের কোন বৈশিষ্ট্য দেখে সাবধান হওয়া উচিত— এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সম্পর্কের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় রেড ফ্ল্যাগ হলো গায়েব হয়ে যাওয়া। বিষয়টি যেমন যে একজন আপনার সঙ্গে আজ এবং কাল অনেক কথা বললো, এরপরে পাঁচ দিন চুপ। এরপর আবার ফিরবে এবং কথা বলবে, গভীর ভাবে। এরপরে আবার গায়েব। এর অর্থ হলো ওই পুরুষটি একাধিক নারীর সঙ্গে কথা বলে।’

তবে সম্পর্কের ক্ষেত্রে নোরা নিজে এ ধরণের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন কি—জানতে চাইলে এড়িয়ে গেছেন। পাশাপাশি প্রাক্তনদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন উল্লেখ করে বলেছেন, ‘কোনো প্রাক্তনকেই ছোট করে কিছু বলিনি আমি। এটা অন্যের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন বলে মনে করি আমি।’

সম্প্রতি খুব একটা ভালো সময় যাচ্ছে না নোরার। সুকেশ শেখরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার খবর ফাঁস হওয়ায় জ্যাকুলিনের দশা হয়েছে তার। অর্থ আত্মসাৎ মামলা কেন্দ্র করে ভারতীয় পুলিশের নজরদারিতে আছেন তিনি। এরইমধ্যে সুকেশ জানিয়েছেন তার টাকায় মরক্কোতে বাড়িও কিনেছেন নোরা।

img

১৪ মাস পর জ্ঞান ফিরেছে কুমার বিশ্বজিতের ছেলের

প্রকাশিত :  ১৩:৪১, ০১ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:৩৪, ০১ মে ২০২৪

১৪ মাস আগে কানাডায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্নকভাবে আহত হয়েছিলেন দেশের বরেণ্য সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিতের একমাত্র ছেলে কুমার নিবিড়। এই দীর্ঘ সময় সেখানেই চিকিৎসা চলছে তার। চোখ মেলে তাকাতে পারছিলেন না। কথাও বলতে পারেন না। অবস্থা এতটাই মারাত্নক নিবিড়ের। ১৪ মাস ধরেই এমন অবস্থা চলেছে। তবে নতুন খবর হচ্ছে, এতদিন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা নিবিড়কে এখন চেয়ারে বসানো যাচ্ছে। চোখ মেলেছেন, সবাইকে দেখছেনও। এমনটাই জানালেন কুমার বিশ্বজিৎ।

দীর্ঘ ১৪ মাস পর চোখ মেলে তাকিয়েছে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিতের ছেলে নিবিড়। কানাডায় ঘটে যাওয়া এক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে জানান কুমার বিশ্বজিৎ।

ছেলের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা নিয়ে কুমার বিশ্বজিৎ বললেন, শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতির দিকে। কিন্তু কবে পুরোপুরি সুস্থ হবে, তা বলা মুশকিল। এখনও হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। আমি কানাডায় যাওয়ার পর হাসপাতাল থেকে রিহ্যাবে নেওয়া হবে।

তিনি জানান, নিবিড়ের মা অনেক কষ্ট করছে। সকালে হাসপাতালে আসা, এরপর রাতে আবার বাসায় যাওয়া, সব মিলিয়ে কঠিন সময় কাটছে। যদিও আমাদের আত্মীয়স্বজনও আছেন। তারাও হাসপাতালে বিভিন্ন সময় আসেন, নিবিড়ের দেখাশোনায় সময় দেন।

কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, নিবিড়ের এক্সপ্রেশন দেখে মনে হয়, বাবা-মাকে চিনছে। অনেক সময় তাকানো, ৩৬০ ডিগ্রিতে ঘোরা। এরপর যখন বলা হয়, বাবা আসছে, মা আসছে’, তখন বোঝা যায়, আমাদের চেনে। মা যখন বলে, আমাদের চিনতে পার? তখন তার এক্সপ্রেশনে বুঝতে পারি, হয়তো চিনছে। অপেক্ষায় আছি কখন বাবা বলে ডাকবে।

গত বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন নিবিড়। তার পর থেকেই বাবা-মা দুজনেরই ঠিকানা কানাডার সেই সেন্ট মাইকেল হাসপাতাল। দীর্ঘ ১৪ মাস কুমার বিশ্বজিৎ ছিলেন সংগীত মঞ্চের বাইরে। এর মধ্যে দু’বার তিনি দেশে এসেছেন।