সিভিএফ ইস্যু

img

প্রধানমন্ত্রীকে বান কি মুনের ফোন

প্রকাশিত :  ১৯:১১, ২৯ জুলাই ২০২০
সর্বশেষ আপডেট: ২১:০৬, ২৯ জুলাই ২০২০

প্রধানমন্ত্রীকে বান কি মুনের ফোন

জনমত ডেস্ক : মুজিববর্ষকে স্মরণ করে ২০২১ সালের ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব ও গ্লোবাল কমিশন অন অ্যাডাপটেশনের চেয়ারম্যান বান কি মুন।

বুধবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোন করেন বান কি-মুন।এ সময় তিনি এ কথা জানান।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, আনুমানিক ৬টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোন করেন বান কি মুন। সিভিএফ সম্মেলন এবং গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন কনফারেন্সসহ বিভিন্ন ইস্যুতে তারা প্রায় ১২ মিনিট কথা বলেন।

ইহসানুল করিম বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন। যেখানে বান কি মুন ভার্চ্যুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন।

প্রেসসচিব বলেন, করোনা ভাইরাস সংকট এবং সাইক্লোন আম্পান পরিস্থিতি সাহস ও দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মানুষকে কোভিড-১৯ মহামারি এবং সাইক্লোন আম্পানের মতো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম করে গড়ে তোলার পরামর্শ দেন বান কি মুন।

দ্বিতীয় বারের মতো সিভিএফের সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান বান কি মুন। বাংলাদেশে নিউরোডেভেলমেন্ট ডিসঅর্ডার অ্যান্ড অটিজম বিষয়ক জাতীয় কমিটির চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ হোসেনকে সিভিএফের থিমেটিক অ্যাম্বাসেডর হওয়ায় অভিনন্দন জানান বান কি মুন।

টেলিফোন করায় বান কি মুনকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা ৪৮ দেশের সংগঠন ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ)।

img

থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি সই

প্রকাশিত :  ১০:০১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে পাঁচটি কূটনৈতিক দলিলে স্বাক্ষর হয়েছে। এর মধ্যে  একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং একটি লেটার অব ইনটেন্ট বা অভিপ্রায়পত্র সই হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব দলিলে সই করেন সংশ্লিষ্টরা।

চুক্তি সই অনুষ্ঠানের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্যালয়ে পৌঁছলে তাকে গার্ড অব অনার দেয় দেশটির সশস্ত্র বাহিনী। এরপর থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসেন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের কাছে থাইল্যান্ড একটি সম্ভাবনাময় অংশীদার। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি সমুদ্রবন্দরকেন্দ্রিক যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে থাইল্যান্ডকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরই দেশটির সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য থাইল্যান্ডের সহযোগিতা চান বঙ্গবন্ধুকন্যা। এছাড়া বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে থাই বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল সফরকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করবেন। দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনার আগ্রহপত্রসহ বেশ কয়েকটি সহযোগিতার নথিতে স্বাক্ষর করবে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড।

জাতীয় এর আরও খবর