img

বাংলাদেশের খাদ্য সংরক্ষণে বিশ্বব্যাংকের ২০২ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন

প্রকাশিত :  ০৮:২৯, ০২ আগষ্ট ২০২০
সর্বশেষ আপডেট: ০৯:১২, ০২ আগষ্ট ২০২০

বাংলাদেশের খাদ্য সংরক্ষণে বিশ্বব্যাংকের ২০২ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন

জনমত ডেস্ক: বাংলাদেশে আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণ সুবিধাদি প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত অর্থায়নে ২০২ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংকের কার্যনির্বাহী পরিচালক পর্ষদ।

প্রায় ৪৫ লাখ পরিবারের জন্য বাংলাদেশের জাতীয় কৌশলগত শস্য মজুতের সংরক্ষণ সক্ষমতা ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫০০ টনে উন্নীত করতে এ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ব ব্যাংক জানায়, প্রকল্পটি বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জপূর্ণ সময়ে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, যেমন- ঘন ঘন জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় বা বর্তমান কোভিড-১৯ মহামারির মতো সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা করছে।

এটি আটটি ভিন্ন ভিন্ন জেলায় চাল ও গমের জন্য আটটি সরকারি আধুনিক খাদ্য গুদাম নির্মাণে সহায়তা করছে।  

আশুগঞ্জ, মধুপুর ও ময়মনসিংহে চলমান বর্তমান নির্মাণ কাজের পাশাপাশি অতিরিক্ত অর্থায়নে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও বরিশালে ধানের গুদাম এবং চট্টগ্রাম ও মহেশ্বরপাশায় গমের গুদাম নির্মিত হবে।

এ প্রকল্পটি শস্য সংরক্ষণ সুবিধায় লোকসান হ্রাস করবে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ এবং শস্যের পুষ্টি মান বর্তমান ছয় মাসের পরিবর্তে দুই বছরের জন্য বাড়িয়ে দেবে।

img

শেয়ারবাজার স্থিতিশীল করতে আইসিবি পাচ্ছে ৩ থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত :  ১০:১৯, ১৩ মে ২০২৪

সরকারি প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) মূলত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। শেয়ারবাজারের কার্যক্রম বাড়ানো এবং কিছু মেয়াদি আমানত পরিশোধ করার জন্য সংস্থাটি সরকারের কাছ থেকে তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত তহবিল পেতে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), অর্থ মন্ত্রণালয়, এবং আইসিবি-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঋণ-নিশ্চয়তার (সভরেইন গ্যারান্টি) সাপেক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক বিনিয়োগ ব্যাংকটিকে এই তহবিল সরবরাহ করবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন দিয়েছেন, শেয়ারবাজারের অন্যতম বৃহত্তম বিনিয়োগকারী আইসিবি\'র শেয়ারবাজারের কার্যক্রমকে সমর্থনে সরকারের তৎপরতার অংশ হিসেব সরকারি সুপারিশের সাথে সঙ্গতি রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আইসিবি\'র চেয়ারম্যান সুবর্ণ বড়ুয়া সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শেয়ারবাজারের জন্য সরকারের কাছ থেকে তহবিল সহায়তা পাওয়ার ব্যাপারে আমরা খুবই ইতিবাচক ও আশাবাদী। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আইসিবিকে এই সংক্রান্ত প্রস্তাব জমা দিতে বলেছে এবং আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি।

আইসিবি\'র আরেক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, এই তহবিলের বড় অংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হবে। এছাড়া বাজারকে সহায়তা দিতে কয়েক বছর ধরে আইসিবি\'র নেওয়া উচ্চ-সুদের মেয়াদি কিছু আমানত পরিশোধ করতেও তহবিলের কিছু অংশ ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, সরকারি এই তহবিল আইসিবি\'র বিনিয়োগ সক্ষমতা শক্তিশালী করার পাশাপাশি বাজারকে স্থিতিশীল করতে সহায়তা করবে। তাই এটি আমাদের এবং শেয়ার বাজারের জন্য খুব ইতিবাচক হবে।

এসইসি\'র একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বি বলেন, তারা তহবিল সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গেও কথা বলেছেন। \'কেন্দ্রীয় ব্যাংক তহবিল দিতে রাজি হয়েছে। তহবিল ছাড় হলে আইসিবি\'র বিনিয়োগ সক্ষমতা জোরদার হবে এবং সামগ্রিক বাজার উপকৃত হবে,\' তিনি আরও বলেন।