img

তামিমদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে শ্রীলংকায়

প্রকাশিত :  ১৩:১২, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০

তামিমদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে শ্রীলংকায়

স্পোর্টস ডেস্ক : শ্রীলংকায় সফরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে বাধ্যতামূলক ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, ৩০ জনের বেশি ক্রিকেটার সফরে নিতে পারবে না। এমন নির্দেশনাই দিয়েছে লংকান ক্রিকেট বোর্ড।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) চেয়েছিল সফরে গিয়ে সাত দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে। কিন্তু লংকান ক্রিকেট বোর্ড তাতে রাজি নয়। তারা করোনার এই কঠিন সময়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কোনো ছাড় দিতে চায় না।

শনিবার বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছিলেন, শ্রীলংকা ক্রিকেট বোর্ডের ভাষ্যমতে- আমাদের সর্বোচ্চ সাত দিনের কোয়ারেন্টিনে থাকতে হতে পারে। সেভাবেই আলোচনা চলছে। আমরা যদি কোয়ারেন্টিন সাত দিন করতে পারি, তবে আমরা নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে যেতে পারব।

বাংলাদেশ জাতীয় দল যখন টেস্ট সিরিজ খেলতে লংকা সফর করবে কাকতালীয়ভাবে একই সময়ে হাই-পারফরমেন্স দলেরও শ্রীলঙ্কা এইচপি দলের বিপক্ষে সিরিজ রয়েছে।

যেহেতু শ্রীলংকা বোর্ড প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য কোনো দলকে দিতে পারছে না, তাই বাংলাদেশের এইচপি দলের সাথে অনুশীলন ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা করেছে জাতীয় দল।


img

রিজার্ভ কমে ১৯.৮৯ বিলিয়ন ডলার

প্রকাশিত :  ১২:২৮, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:৫১, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল। হুন্ডি প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমাসহ বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ কমেছে বলে জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সঙ্কট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কমতে–কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে–কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে রেমিট্যান্স বাড়ে। তবে এবার তার উল্টো চিত্র দেখা গেছে। গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় কম।