img

উইন্ডিজের কাছে বাংলাদেশের মেয়েদের চরম হার

প্রকাশিত :  ০৭:২০, ১০ নভেম্বর ২০১৮

উইন্ডিজের কাছে বাংলাদেশের মেয়েদের চরম হার
জনমত স্পোর্টস  ।। নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে উইন্ডিজের কাছে হেরে গেল বাংলাদেশ। শনিবার ( ১০ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় গায়ানার প্রভিডেন্সে ম্যাচটি শুরু হয়।

এদিন টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১০৬ রান করে। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন কিচিয়া নাইট। এছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন টেইলর।

বল হাতে নির্ধারিত ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন জাহানারা আলম। মাত্র ১৬ রান দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন রোমানা আহমেদ। এছাড়া সালমা খাতুন ও খাদিজাতুল কোবরা একটি করে উইকেট নেন।
 
ছোট টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে তালগোল পাকিয়ে ফেলে বাংলাদেশের মেয়েরা। দলীয় ৬ রানে শামীমার বিদায়ের পর, একে একে সাজঘরে ফেরেন আয়েশা, জাহানার-পিংকিরাও। দলীয় মাত্র ২৯ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে টাইগ্রেসরা।

এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। শেষ পাঁচ উইকেট মাত্র ১৭ রানে হারিয়ে শেষ পর্যন্ত ১৪.৪ বলে মাত্র ৪৬ রানে গুটিয়ে যায় দল। ফলে ৬০ রানের বিশাল ব্যবধানের হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে সালমাবাহিনী। বাংলাদেশ দলের কেউই দুই অঙ্কে পৌঁছাতে পারেননি।
 
img

রিজার্ভ কমে ১৯.৮৯ বিলিয়ন ডলার

প্রকাশিত :  ১২:২৮, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:৫১, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল। হুন্ডি প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমাসহ বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ কমেছে বলে জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সঙ্কট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কমতে–কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে–কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে রেমিট্যান্স বাড়ে। তবে এবার তার উল্টো চিত্র দেখা গেছে। গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় কম।