img

বেক্সিট ইস্যুতে আরও এক ব্রিটিশ মন্ত্রীর পদত্যাগ

প্রকাশিত :  ১৭:০৮, ১০ নভেম্বর ২০১৮

বেক্সিট ইস্যুতে আরও এক ব্রিটিশ মন্ত্রীর পদত্যাগ

জনমত ডেস্ক ।। ব্রেক্সিট ইস্যুতে পদত্যাগ করেছেন ব্রিটিশ মন্ত্রী জো জনসন। তিনি থেরেসা মে সরকারের পরিবহনমন্ত্রী ছিলেন। তিনি দেশটির পরিবহনমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের সাথে ব্রেক্সিট পরিকল্পনা নিয়ে মতবিরোধের জেরে শুক্রবার তিনি পদত্যাগ করেন।

শুক্রবার পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে জো জনসন বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের বেক্সিট পরিকল্পনা সমর্থন করেন না। টুইটারে দেয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, গভীর দুঃখের সাথে আমি সরকার থেকে পদত্যাগ করছি। থেরেসা মের ব্রেক্সিট সিদ্ধান্তকে ভয়াবহ ভুল বল অবহিত করেন জো জনসন। যুক্তরাজ্যের সদ্য বিদায়ী এই মন্ত্রী বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় সংকটে আছে যুক্তরাজ্য।

টুইটের সাথে তিনি অনলাইনে নিজের লেখা এ সংক্রান্ত একটি লেখার লিংকও জুড়ে দেন। এতে তিনি বলেন, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে ব্রেক্সিট সংক্রান্ত যে ইস্যুটি তুলতে যাচ্ছেন তাতে তিনি ভোট দেবেন না। বরং ব্রেক্সিট ইস্যুতে দ্বিতীয় দফায় আরেকটি গণভোটের জন্য প্রচারণা চালাবেন তিনি।

সদ্য পদত্যাগী পরিবহনমন্ত্রী জো জনসন সাবেক ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসনের ভাই। চলতি বছরের জুলাইয়ে ব্রেক্সিট নিয়ে বিতর্কের জেরে পদত্যাগ করেছিলেন বরিস জনসন। বরিসের আগে পদত্যাগ করেন ব্রেক্সিটমন্ত্রী দেহিদ ডেভিস ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিষয়ক দফতরে তার দ্বিতীয় ব্যক্তি স্টিভ বাকের।

যুক্তরাজ্য এর আরও খবর

ইংলিশ চ্যানেলে নৌকা ডুবে শিশুসহ নিহত ৫ | JANOMOT | জনমত

img

ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

প্রকাশিত :  ১২:১৪, ০৯ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৪৬, ০৯ মে ২০২৪

যুক্তরাজ্যের ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলবিষয়ক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যান মেরি ট্রেভেলিয়ান এমপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল বুধবার বিকালে ঢাকাস্থ যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার বাসভবনে এ বৈঠক হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যমে এ কথা জানান। 

শায়রুল কবির খান জানান, বৈঠকে যুক্তরাজ্য হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ, বিএনপির মানবাধিকার সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য আসাদুজ্জামান আসাদসহ হাইকমিশনের রাজনৈতিক বিভাগের দুজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।