img

কানেকটিং কমিউনিটিজের চ্যারিটি ডিনার

প্রকাশিত :  ০৮:৪০, ১৬ নভেম্বর ২০১৮

কানেকটিং কমিউনিটিজের চ্যারিটি ডিনার

জনমত রিপোর্ট ।। যুক্তরাজ্যে মুসলিম ও অমুসলিম কমিউনিটির মধ্যে ভুলবুঝাবুঝি দূররীকরণ, বিনামূল্যে ইসলামী সাহিত্য বিতরন এবং হোমলেস ও বয়স্ক পেনশনারদের সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে কানেকটিং কমিউনিটিজ নামক সংগঠন। প্রায় দু শতাদিক অতিথিদের উপস্থিতিতে গত ১৩ নভেম্বর মঙ্গলবার কানেকটিং কমিউনিটিজ এর উদ্দ্যোগে লন্ডন মুসলিম সেন্টারে অনুষ্ঠিত হল ফান্ড রাইজ ও চ্যারিটি ডিনার।
\"\"এসময় অনুষ্ঠানের মূল অতিথি অক্সফোর্ড ইসলামিক ইনফরমেশন সেন্টারের ডাইরেক্টর ডঃ শেখ রামজী বলেন বৃটেনের হোষ্ট কমিউনিটির মধ্যে ইসলাম ও মূসলমান সম্পর্কে যে ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে তা দুর করে সুসম্পর্ক সূষ্ঠি করতে হবে।
সংগঠনের চেয়ারপার্সন কে এম অবুতাহের চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও অতিথি ব্যারিস্টার আবিদ হোসেনের পরিচালনায় অনূষ্টিত উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন দারুল উম্মাহ মসজিদের খতিব শায়েখ কাজী আশিকুর রহমান। অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে বক্তব্যে রাখেন লেখক ও গবেষক ডঃ মোহাম্মদ আবুল লেইস, টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের সাবেক ডিপুটি মেয়র অহিদ আহমদ ও প্রাক্তন জিপি ডাঃ আলা উদ্দিন।
সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ সিরাজুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোহিত চৌধুরী,কোঅর্ডিনেটর মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন,ট্রাস্টি মোহাম্মদ আবুল কালাম, ট্রাষ্টি ব্যারিস্টার আবুল মনসুর শাহজাহান, শাহার আলী প্রমুখ। কুরআন তেলাওয়াত করেন মাশকুর আহমদ।

\"\"প্রধান বক্তা কাজী আশিকুর রহমান বলেন য়ে, বৃটেন আমাদের দেশ। এদেশে অমুসলিম কমিউনিটির মধ্যে দাওয়াতী কাজ করে ইসলামের সুমহান আদর্শকে তুলে ধরতে হবে। তিনি কুরআন ও হাদীসের আলোকে দাওয়াতী কাজের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি আমাদের সন্তানদেরকেও ইসলামের সঠিক জ্ঞান প্রদানের জন্য মাতাপিতার প্রতি আহবান জানান। কানেকটিং কমিউনিটিজের অন্যান্য মধ্যে নাজিম হোসাইন, হাজী ফারুক মিয়া, শাহার আলী, আখতার মিশুসহ অন্যান্যরা অনুষ্ঠানকে সফল করে তুলতে অনেক পরিশ্রম করেন। অনুষ্ঠানে অমুসলিমদের মধ্যে কুরআন শরিফের ইংরেজি অনুবাদ ও ইংরেজি ভাষায় ইসলামী সাহিত্য বিনামুল্যে বিতরনের জন্য ফান্ড সংগ্রহ করা হয়। অনুষ্ঠানে কমিউনিটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দসহ প্রায় দুই শতাধিক অতিথি উপস্থিত ছিলেন। এখানে উল্পেখ্যঃ কানেকটিং কমিউনিটিজ বিগত দুবছর ধরে অমুসলিমদের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি ও দাওয়াতী কাজ করে যাচ্ছে।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

প্রকাশিত :  ১২:৫১, ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৯, ১৩ মে ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ


কমিউনিটি এর আরও খবর