img

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ গন্তব্যে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

প্রকাশিত :  ১০:১৮, ১৯ নভেম্বর ২০২০
সর্বশেষ আপডেট: ১০:২৭, ১৯ নভেম্বর ২০২০

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ গন্তব্যে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

জনমত ডেস্ক :  চলমান করোনা পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক পাঁচ গন্তব্যে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ফ্লাইট স্থগিত করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বিমান সূত্র এ তথ্য জানায়। বিমানের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ব্যাংকক, ম্যানচেস্টার, কাঠমুন্ডু, মাস্কাট ও কুয়েত রুটে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ফ্লাইট স্থগিত করা হলো। পরিস্থিতি উন্নতি সাপেক্ষে ফ্লাইট চালুর দিন ও তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।

কোভিড-১৯ মহামারি দেখা দিলে গত মার্চ মাস থেকে বিশ্বের বিভিন্ন গন্তব্যে ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যায় বিমানের। পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হওয়ায় এরই মধ্যে কয়েকটি রুটে ফের ফ্লাইট চালু করেছে বিমান। তবে ব্যাংকক, ম্যানচেস্টার, কাঠমুন্ডু, মাস্কাট ও কুয়েত রুটে এখনও ফ্লাইট চালু করেনি বিমান।

এর আগে গত ১ নভেম্বর ফ্লাইট স্থগিতের সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত করে বিমান। সবশেষ বৃহস্পতিবার আরেক দফায় ফ্লাইট স্থগিতের সময় বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।

img

রিজার্ভ চুরির সংবাদ, যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক

প্রকাশিত :  ১৫:৫২, ১৪ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৯:১৫, ১৪ মে ২০২৪

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলার চুরি করে নিয়েছে ভারতীয় হ্যাকাররা। ভারতীয় এক সংবাদপত্রে প্রকাশিত এ খবরটি সত্য নয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্রের দপ্তর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, একটি ভারতীয় সংবাদপত্র নতুন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি হওয়ার খবর প্রকাশ করেছে। সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, এটি ভুল সংবাদ। বর্তমানে রিজার্ভ ব্যাংক ফেডের সঙ্গে আমাদের তিন স্তরের কনফার্মেশন পলিসি রয়েছে। যার মাধ্যেমে নিয়মিত লেনদেন তদারক করা হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা খোঁজ নিয়ে দেখেছি, রিজার্ভ চুরির কোনো ঘটনা ঘটেনি।

প্রসঙ্গত, ভারতীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, চলতি মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলার চুরি হয়েছে। যার জন্য ভারতীয় হ্যাকারদের সন্দেহ করা হচ্ছে। উভয় দেশের গোয়েন্দা সংস্থা এই ঘটনার গোপন তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে পত্রিকাটি। খবরে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত তিনজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুইফট–ব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে ভুয়া বার্তার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের নিউইয়র্ক শাখায় রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করে হ্যাকাররা। চুরি হওয়া অর্থের মধ্যে শ্রীলঙ্কায় চলে যায় দুই কোটি ডলার। পরে শ্রীলঙ্কা থেকে সেই অর্থ অবশ্য উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু বাকি ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ফিলিপাইনের আরসিবিসি ব্যাংক হয়ে দেশটির বিভিন্ন ক্যাসিনোয় ঢুকে যায়। চুরি যাওয়া অর্থের মধ্যে এখন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার এখনো ফেরত পাওয়া যায়নি। ২০১৬ সালের রিজার্ভ চুরির ঘটনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে বর্তমানে মামলা চলছে।