রাজধানীতে ট্রাক চাপায় অভিনেত্রী আশার মৃত্যু

প্রকাশিত :  ১০:১০, ০৫ জানুয়ারী ২০২১
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:০০, ০৫ জানুয়ারী ২০২১

রাজধানীতে ট্রাক চাপায় অভিনেত্রী আশার মৃত্যু
অভিনেত্রী আশা চৌধুরী

জনমত ডেস্ক : ট্রাকের তলে চাপা পড়ে মারা গেছেন অভিনেত্রী আশা চৌধুরী। রাজধানীর দারুস সালাম এলাকার টেকনিক্যাল মোড়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সোমবার রাতে মিরপুরের দিকে যাওয়ার উদ্দেশ্যে টেকনিক্যাল মোড় পার হচ্ছিলেন আশা। এ সময় ঘাতক ট্রাক তাকে চাপা দেয়। ফলে ঘটনাস্থলেই অভিনেত্রীর মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিনয় শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিম।

তিনি বলেন, আমরা ময়না তদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের জন্য দারুস সালাম থানায় কথা বলার চেষ্টা করছি। আশার পরিবার চায় তাদের মেয়ের নিথর দেহ যেন কাটাছেঁড়া করা না হয়।

নাসিম আরও বলেন, ‘আশা আমাদের সংগঠনের ফরম নিয়েছে। এখনো জমা দেয়নি। যার কারণে তার সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য নেই। আমি শুধু জানি টেকনিক্যালের ওখানে রাতে সে ট্রাকে চাপা পড়ে মারা গেছে। আমরা দারুস সালাম থানার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করছি।’


চুপিসারে বিয়ে সারলেন অভিনেত্রী!

প্রকাশিত :  ০৪:৩৮, ২৮ মার্চ ২০২৪

চুপিসারে বিয়ে সারলেন বলিউড অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। ঢাকঢোল তো দূরের কথা, ‘ডানকি’ নায়িকা তাপসী পান্নুর বিয়ের খবর যেন জানল না কাকপক্ষীও। দুই দিন আগেই নাকি এক দশকের পুরোনো প্রেমিক ম্যাথিয়াস বোয়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন নায়িকা। শোনা যাচ্ছে, ‘রং দে বসন্তী’ অভিনেতা সিদ্ধার্থের সঙ্গে সাত পাক ঘুরেছেন অদিতি রাও হায়দরি। 

তেলেঙ্গনার রঙ্গনয়কস্বামী মন্দিরেই বিয়ে সেরেছেন যুগল। তবে তাদের যে পুরোহিত বিয়ে দিয়েছেন তাকে নিয়ে আসা হয় তামিলনাড়ু থেকে। যদিও অদিতি বা সিদ্ধার্থ, কেউই বিয়ে নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি। 

সিদ্ধার্থ ও অদিতি, দু’জনেরই এটা দ্বিতীয় বিয়ে। ২০০৩ সালে ছোটবেলার বান্ধবী মেঘনাকে বিয়ে করেছিলেন সিদ্ধার্থ। দীর্ঘস্থায়ী হয়নি সেই বিয়ে। তিন বছরের মধ্যেই ভাঙে বিয়ে। ২০০৭ সালে আইনত বিবাহবিচ্ছেদ হয় সিদ্ধার্থের। অদিতির গল্পটাও খানিক এক রকমের। মাত্র ২১ বছরেই উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা সত্যদীপ মিশ্রের সঙ্গে বিয়ে হয় অদিতির। তবে চার বছর পর সংসার ভাঙে নায়িকার। ২০১৩ সালে আলাদা হন দু’জনে। তার প্রায় ১১ বছর পর ফের বিয়ের পিঁড়িতে অদিতি।

২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দক্ষিণী সিনেমা ‘মহা সমুদ্রম’-এর সেটে আলাপ অদিতি ও সিদ্ধার্থের। সিনেমার সেট থেকেই তাদের বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম। সোশ্যাল সাইটে ছবি ও ভিডিও পোস্ট করলেও নিজেদের সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি দু’জনের কেউই।  

অদিতির জন্মদিনে অভিনেত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে সমাজমাধ্যমে একটি পোস্ট করেন সিদ্ধার্থ। সেই পোস্টে অদিতিকে ‘প্রিন্সেস অফ হার্ট’ বলেও সম্বোধন করেন তিনি। মায়ানগরীতে ডেটেও যেতে দেখা গিয়েছে চর্চিত যুগলকে। রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে আলোকচিত্রীদের ক্যামেরায় বহু বার ধরা পড়েন অদিতি ও সিদ্ধার্থ। জনসমক্ষে প্রেমের ইস্তেহার না দিলেও ক্যামেরা দেখে লুকিয়ে পড়েননি কখনওই। তবে বিয়েটা হঠাৎ এমন চুপিসারে সারলেন কেন, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।