img

মেয়েসহ গ্রেফতার পিকে হালদারের আইনজীবী

প্রকাশিত :  ১০:১০, ২১ জানুয়ারী ২০২১

মেয়েসহ গ্রেফতার পিকে হালদারের আইনজীবী

জনমত ডেস্ক : এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিকে হালদারের ‘অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের’ মামলায় তার ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধা ও তার মেয়ে অনিন্দিতা মৃধাকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঢাকার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা কমিশনের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন তাদের গ্রেফতার দেখান।

কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য এ তথ্য জানিয়ে বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ায় পিকে হালদারের এ দুই সহযোগীকে দুপুরে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। গ্রেফতারের পর দুপুর সোয়া ২টার দিকে তাদের নিয়ে আদালতের উদ্দেশে রওনা হন অনুসন্ধান কর্মকর্তা সালাউদ্দিন।

এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি পিকে হালদারের আরেক সহযোগী অবন্তিকা বড়ালকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেয় দুদক।

মামলার তদন্তে সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় গত ৪ জানুয়ারি গ্রেফতার করা হয় পিকে হালদারের আরেক সহযোগী শংখ বেপারিকে।

এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নানা কৌশলে নামে-বেনামে অসংখ্য কোম্পানি খুলে শেয়ারবাজার থেকে বিপুল পরিমাণ শেয়ার কেনেন এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে ও পরে নিজের আত্মীয়, বন্ধু ও সাবেক সহকর্মীসহ বিভিন্ন ব্যক্তিকে পর্ষদে বসিয়ে অন্তত চারটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ নেন।

এই চার কোম্পানি হলো- ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (আইএলএফএসএল), পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি)।

দুদক কর্মকর্তারা বলছেন, পিকে হালদার তার নিজের, আত্মীয়দের, বন্ধু ও কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে আটটি কোম্পানিতে ৬৭ কোটি ৩৫ লাখ ৪৪ হাজার ১৯৯ টাকা বিনিয়োগ করেছেন, যার ‘বৈধ কোনো উৎস’ অনুসন্ধানে মেলেনি।

পিকে হালদারকে গ্রেফতারে ইতিমধ্যে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি করা হয়েছে।  

img

ফেল করে বহুতল ভবন থেকে লাফ দিয়ে ছাত্রীর আত্মহত্যা

প্রকাশিত :  ১৫:৫৮, ১২ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৬:১২, ১২ মে ২০২৪

মাগুরার মহম্মদপুরে এসএসসির রেজাল্টে অকৃতকার্য হওয়ার খবরে কথা সাহা নামের এক ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। চতুর্থতলা থেকে লাফ দিয়ে সে আত্মহত্যা করেছে।

স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে গুরুতর অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।

রোববার দুপুরে মাগুরা জেলা শহরের রিমপি সাহা নামের এক স্বজনের বসবাসরত বাড়ির চতুর্থতলার ছাদ থেকে সে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে।

কথা সাহা (১৬) মাগুরার মহম্মদপুরের বিনোদপুর গ্রামের রাজেশ সাহার মেয়ে। 

মহম্মদপুর থানার ওসি বোরহান উল ইসলাম জানান, কথা সাহা এবারের এসএসসি পরীক্ষা দেয়। রোববার দুপুরে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হলে এক বিষয়ে ফেল করে অকৃতকার্য হয়। বিষয়টি জানতে পেরে সে ভবনের চতুর্থতলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করে। সে বিনোদপুর বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী।