img

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে ইংরেজি ভার্সন

প্রকাশিত :  ০৯:৪০, ৩১ জানুয়ারী ২০২১

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে ইংরেজি ভার্সন

জনমত ডেস্ক : বিদ্যালয়ে ইংরেজি ভার্সন চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। এজন্য স্কুলে দু’জন আলাদা ইংরেজি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।

রবিবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সরকারি স্কুলে ইংরেজি ভার্সন চালু করতে শিগগিরই পাইলটিং শুরু হবে। প্রথমে রাজধানীতে শুরু করা হবে। সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলেই আমরা এটা শুরু করতে চাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকদের মান অনেক বেড়েছে। একে কাজে লাগিয়ে আমরা শিক্ষার্থীদের ইংরেজিতে আরও দক্ষ করতে চাচ্ছি। সেজন্য এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি। ব্রিটিশ কাউন্সিলের সহযোগিতায় এক হাজার প্রাথমিক শিক্ষককে ৯টি প্রাইমারি ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের  (পিটিআই) মাধ্যমে ইংরেজির বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে আরও এক লাখ ৩০ হাজার শিক্ষককে ইংরেজির ওপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।’

অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব গোলাম হাসিবুল আলম। এছাড়া প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুর আলম, ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

img

একসঙ্গে জন্ম, একসঙ্গে পরীক্ষা, একই নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫

প্রকাশিত :  ১২:১১, ১৪ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া জমজ বোন অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্না জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্পিতা ও অর্না একই নম্বর পেয়েছে। তারা প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর করে পেয়েছে। দুই মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুষ্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা।

টাঙ্গাইলের ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা। একসঙ্গেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুস্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা। বাবা অনুপ কুমার সাহা টাঙ্গাইল ওয়ালটন প্লাজায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে যমজ বোনের প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

অর্পিতা ও অর্না জানায়, আমরা যমজ বোন। একই স্কুলে পড়েছি একইসঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি; তাও জিপিএ-৫ পেয়ে। খুবই খুশি লাগছে আমাদের। বাবা-মা সবসময় আমাদের ভালো রেজাল্ট করার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার অথবা প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা আছে।

বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমার যমজ মেয়েরা খুবই মেধাবী। তাদের এই ফলাফলে খুশি আমার পরিবার। দুটি মেয়ে সামনের দিকে আরও ভালো ফলাফল করবে সেই প্রত্যাশা করি।