img

বাংলাদেশী-আমেরিকান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক সোসাইটির নয়া কমিটি

প্রকাশিত :  ১০:২৯, ৩১ জানুয়ারী ২০২১

বাংলাদেশী-আমেরিকান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক সোসাইটির নয়া কমিটি
সভাপতি মো. সোলায়মান আলী এবং সাধারণ সস্পাদক মো. শামীম মিয়া

জনমত ডেস্ক : নিউইয়র্কে বাঙালীদের অন্যতম সামাজিক ও মূলধারার সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশী-আমেরিকান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক সোসাইটি-ব্যান্ডস এর নয়া কমিটি গঠিত হয়েছে। গত ২৩ জানুয়ারী শনিবার ব্যান্ডস-এর বিদায়ী সভাপতি মো. সোলায়মান আলীর সভাপতিত্বে এবং বিদায়ী সাধারণ সস্পাদক মো. শামীম মিয়ার পরিচালনায় ভার্চুয়াল সাধারণ সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়। সভায় মো. সোলায়মান আলী সভাপতি এবং মো. শামীম মিয়া সাধারণ সস্পাদক হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। খবর ইউএসএনিউজঅনলাইন’র।

চার বছর মেয়াদী ব্যান্ডস-এর নবনির্বাচিত কমিটির অন্যান্য কর্মকর্তারা হলেন : সহ সভাপতি রফিকুল ইসলাম, জকি উদ্দিন চৌধুরী, শরীফ কামরুল আলম হিরা, শেখ আল মামুন, কফিল চৌধুরী ও তপন সেন, সহ সাধারণ সস্পাদক মো. হাসান জিলানী, কোষাধ্যক্ষ শামীম আহম্মদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মহব্বত আলী আকন্দ, সাংস্কৃতিক সস্পাদক মো. মোশাহীদ চৌধুরী, ক্রীড়া ও আপ্যায়ন সম্পাদক কাজী জামান বিটু, ইমিগ্রেশন সম্পাদক এডভোকেট জীবন কৃষœ মন্ডল, দপ্তর সম্পাদক সাহান মজুমদার, কার্যকরী সদস্য সাহেদ আহমেদ, তৌফিকুর রহমান ফারুক, সফিকুর রহমান, হারুনুর রশিদ, জাহিদুল ইসলাম ও শ্যামল কান্তি চন্দ।

সভায় সংগঠনের গঠনতন্ত্র সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংযোজনের জন্য একটি উপ কমিটি গঠন করা হয়। গঠনতন্ত্র সংশোধন উপ কমিটির সদস্যরা হলেন :

আহ্বায়ক শেখ আল মামুন, সদস্য রফিকুল ইসলাম, জকি উদ্দিন চৌধুরী, জুনেদ আহমদ চৌধুরী ও মহব্বত আলী আকন্দ।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

প্রকাশিত :  ১২:৫১, ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৯, ১৩ মে ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ


কমিউনিটি এর আরও খবর