img

ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ-সিলেট সড়ক, ১৩ ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত :  ০৮:৩৬, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ-সিলেট সড়ক, ১৩ ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

জনমত ডেস্ক : প্রায় ১৩ ঘন্টা বিচ্ছিন্ন থাকার পর ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ-সিলেট সড়কে যান চলাচল আবারো স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কের মাধবপুর এলাকায় অস্থায়ী বেইলী ব্রীজ ভেঙ্গে গেলে এ সড়ক দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। গোবিন্দগঞ্জ ও সিলেট যাওয়ার একমাত্র সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়লে চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রী সাধারন। সড়কের উভয় পাশে আটকা পড়ে কয়েক শ’ যাত্রী ও মালবাহী গাড়ী। অনেকেই পায়ে হেঁটে ব্রীজের এপার-ওপার গন্তব্যে যাত্রা করতে দেখা গেছে। সোমবার ভোর প্রায় ৩টার সময় অস্থায়ী বেইলী ব্রীজের সাপোর্ট এঙ্গেল খসে পড়ে ব্রীজে মাঝা-মাঝি অংশ ভেঙ্গে পড়ে যায়। এসময় কোন যানবাহন ব্রীজের উপর না থাকায় কোন ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি।

ছাতক গোবিন্দগঞ্জ সড়কের বিভিন্ন স্থানে একযোগে ৬টি নতুন ব্রীজ নির্মাণের কাজ চলছে। সড়ক যোগাযোগ স্বাবাবিক রাখার জন্য নির্মাণাধীন প্রতিটি ব্রীজের পাশে বিকল্প হিসেবে অস্থায়ী বেইলী ব্রীজ নির্মাণ করে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার। প্রায় ৪ মাস পূর্বে পুরাতন ব্রীজ ভেঙ্গে নতুন ব্রীজের কাজ শুরু করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এর পর থেকেই এসব অস্থায়ী ব্রীজ দিয়ে যান চলাচল করে আসছে নিয়মিত। সোমবার ভোরে মাধবপুর এলাকার অস্তায়ী বেইলী ব্রীজ ভেঙ্গে গেলে প্রায় ১৩ ঘন্টা চেষ্টার পর বিকেল ৪টা থেকে আবারো যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে উঠে।

img

সিলেটে মাঠে মিলল পত্রিকার কর্মীর মরদেহ, পাশেই ছিল বাইক

প্রকাশিত :  ১৫:৩৮, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৬:০৪, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সিলেটের স্থানীয় দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিত দাস শিবুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) গভীর রাতে নগরের হাজারীবাগ এলাকার পেছনের মাঠে তার মরদেহ পড়েছিল।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) দেবাংশু কুমার দে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তার মৃত্যু রহস্যজনক মনে হচ্ছে। পাশেই তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেল রাখা ছিল।
নিহত অমিত দাস শিবু গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে। তিনি নগরের বাগবাড়ি নরসিং টিলা এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।

জানা গেছে, অমিত দাস শিবু রাতে উত্তরপূর্ব পত্রিকা অফিসে কাজ করে বাসায় ফিরছিলেন। এরপর রাত পৌনে ২টার দিকে স্থানীয় লোকজন মরদেহ দেখে থানা পুলিশকে ঘটনাটি জানান।

এসএমপির উপপুলিশ কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। তার মরদেহের পাশে মোটরসাইকেলটি চাবি লাগানো অবস্থায় রাখা ছিল। তার মোবাইল পাওয়া যায়নি। কিন্তু মোবাইলের শেষ লোকেশন ঘটনাস্থলেই দেখাচ্ছে। তার দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন মিলেনি। এরপরও ঘটনাটিকে রহস্যজনক ধরে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।