img

তাহিরপুরে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে গিয়ে পানিতে ডুবে মৃত্যু

প্রকাশিত :  ০৭:২৬, ১৭ মে ২০২১

তাহিরপুরে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে গিয়ে পানিতে ডুবে মৃত্যু

জনমত ডেস্ক: তাহিরপুরে ঈদ উপলক্ষে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে গিয়ে সাব্বির মিয়া ওরফে বিকসান (৪৫) নামে এক ব্যক্তি পানিতে ডুবে মারা গেছেন। তিনি তাহিরপুর উপজেলা সদর ইউনিয়নের ভাটি তাহিরপুর গ্রামের মৃত নিদান মিয়ার ছেলে।

সাব্বির মিয়া ঈদ উপলক্ষে তাহার শ^শুরবাড়ি উপজেলার বালিজুড়ি ইউনিয়নের পুরান বারুঙ্কা গ্রামে বেড়াতে যান। রবিবার বেলা ১১টায় শ্বশুর বাড়ির সামনের রক্তি নদীতে গোসল করতে গেলে পানিতে ডুবে তিনি নিখোঁজ হন। তাহিরপুর থানা পুলিশ ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফায়ার ব্রিগেড ডুবুরীদের সহযোগিতায় বিকাল সাড়ে ৫টায় তার লাশ উদ্ধার করে স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

নিহতের স্বজন ভাটি তাহিরপুর গ্রামের বাসিন্দা ও তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য হুমায়ুন কবীর জানান, রবিবার রাত ১১ টায় নিহতের নামাজের জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে।

তাহিরপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুল লতিফ তরফদার বলেন, থানা পুলিশ ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফায়ার ব্রিগেড ডুবুরীদের সহযোগিতায় বিকাল সাড়ে ৫টায় বিকসানের লাশ রক্তি নদী থেকে উদ্ধার করে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

img

বিশ্বনাথের মেয়রের বিরুদ্ধে নারী কাউন্সিলরের শ্লীলতাহানির মামলা

প্রকাশিত :  ১৫:১৪, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৫:১৬, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়র মুহিবুর রহমান, দুই কাউন্সিলরসহ আটজনের বিরুদ্ধে মারধর ও শ্লীলতাহানির অভিযোগে মামলা হয়েছে। বুধবার বিশ্বনাথ থানায় মামলাটি করেন পৌরসভার এক নারী কাউন্সিলর।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, সম্প্রতি পৌরসভার সাত কাউন্সিলর মেয়র মুহিবুর রহমানের দুর্নীতি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগে অনাস্থা প্রস্তাব দেন। বিষয়টি নিয়ে মেয়র কাউন্সিলরদের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন। মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে পৌরসভার দক্ষিণ মিরেরচর এলাকায় মেয়রের নেতৃত্বে কয়েকজন নারী কাউন্সিলরদের নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য করেন। প্রতিবাদ করলে মেয়র ও তার সহযোগীরা বাদীকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করেন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।

মারধর ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় ওই কাউন্সিলর গতকাল বিকেলে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। বুধবার ভোরে লিখিত অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। মামলায় মেয়র ছাড়া পৌরসভার কাউন্সিলর ফজর আলী ও বারাম উদ্দিনকে আসামি করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে মেয়র মুহিবুর রহমানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন ধরেননি।

বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রমাপ্রসাদ চক্রবর্তী জানান, নারী কাউন্সিলরের অভিযোগটি মামলা হিসেবে নেওয়া হয়েছে। পুলিশ পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে।