img

২ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর জিতলো ব্রাইটন

প্রকাশিত :  ০৮:৫৮, ১৯ মে ২০২১

২ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর জিতলো ব্রাইটন

স্পোর্টস ডেস্ক: ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা আগেই নিশ্চিত হয়েছে ম্যানচেস্টার সিটির। এদিন পয়েন্ট টেবিলের নিচের দিকের দল ব্রাইটনের বিপক্ষে নেমে প্রথমার্ধের দুই মিনিটে গোল, দ্বিতীয়ার্ধের তিন মিনিটে গোল দিয়ে এগিয়ে যায় গার্দিওলার শিষ্যরা। এরপর ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে সিটি। তাতে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ব্রাইটন।

মঙ্গলবার (১৮ মে) রাতে ম্যানচেস্টার সিটিকে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়েছে পয়েন্ট টেবিলের ১৬তম অবস্থানে থাকা ব্রাইটন। অবশ্য ম্যাচের নবম মিনিটের মাথায় ১০ জনের দলে পরিণত হয় সিটি।

প্রতিপক্ষের মাঠে শুরুটা দারুণ করে সিটি। এগিয়ে যায় মাত্র দ্বিতীয় মিনিটে। রিয়াদ মাহরেজের চমৎকার ক্রসে ইলকাই গিনদোয়ানের হেডে লিড নেয় ম্যানসিটি। অবশ্য নবম মিনিটে বড় ধাক্কা খায় সিটি। সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন জোয়াও কানসেলো। ব্রাইটন ফরোয়ার্ডকে ফাউল করেন এই পর্তুগিজ ডিফেন্ডার। 

বিরতির পর ৪৮তম মিনিটে ব্যবধান ২-০ করেন ফিল ফোডেন। মাঝমাঠ থেকে বল নিয়ে আড়াআড়ি শটে ঠিকানা খুঁজে নেন ইংলিশ মিডফিল্ডার। দুই মিনিট পরেই ব্যবধান কমান লিওনার্দো ত্রোসার। কাছের পোস্ট দিয়ে জাল খুঁজে নেন তিনি। এই গোলের পর উজ্জীবিত হয়ে উঠে ব্রাইটন। 

৭২তম মিনিটে অ্যাডাম ওয়েবস্টেরের গোলে ফেরে সমতা। আর ৭৬ মিনিটে ডান বার্নের গোলে এগিয়ে যায় ব্রাইটন। বাকি সময়ে এই গোলটি আর শোধ দিতে পারেনি চ্যাম্পিয়ন সিটি। তাতে দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে গার্দিওয়ালার শিষ্যরা।

এই হারে ৩৭ ম্যাচ থেকে ম্যানসিটির সংগ্রহ ৮৩ পয়েন্ট। সমান ম্যাচ থেকে ৪১ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাইটন উঠে এসেছে ১৫তম স্থানে।

img

১০ দিনে প্রবাসী আয় এলো ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার

প্রকাশিত :  ১৪:৪৩, ১৩ মে ২০২৪

চলতি মে মাসের প্রথম ১০ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৮১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। ১০ দিনের প্রতি দিনে গড়ে এসেছে ৮ কোটি ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ডলার। যা আগের মাসের তুলনায় বেশি।

সোমবার (১২ মে) এ তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তথ্য অনুযায়ী, আগের মাস ঈদের মাস এপ্রিলে প্রতি দিনে এসেছিল ৬ কোটি  ৮১ লাখ ২ লাখ ডলার। আর আগের বছরের মে মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৫ কোটি ৬৩ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৬ ডলার।

এ হিসাবে চলতি মাসের ১০ দিনে প্রবাসী আয়ে ঊর্ধ্বগতি রয়েছে।

তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার; বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার; বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৭১ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার।