img

গোয়াইনঘাটে শিশুসহ নাইজেরিয়ান ৩ নাগরিক আটক

প্রকাশিত :  ০৮:৪৬, ০৮ জুলাই ২০২১

গোয়াইনঘাটে শিশুসহ নাইজেরিয়ান ৩ নাগরিক আটক

জনমত ডেস্ক: সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ফের নাইজেরিয়ান নাগরিক আটকের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) সকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সীমান্তের দেড় কিলোমিটার ভেতর থেকে শিশুসহ তিনজনকে আটক করে গোয়েন্দা সংস্থার একটি দল।

আটকরা হলেন, ইমনানুল ননমেদি ওয়াগাওয়াম (৪২), স্ত্রী পাউল ইবুদি অকিচুকাও (২৭) ও ফেবুর অসিনাচি ওয়াগাওয়াম নামের সাড়ে তিন বছরের এক মেয়ে শিশু।

শিশুটির পাসপোর্টে জাতীয়তা নাইজেরিয়ান উল্লেখ থাকলেও ঠিকানা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে নয়াদিল্লী।

এর আগে গেলো জুন মাসের ২৮ তারিখ সিলেটের সীমান্ত লাগোয়া তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে আরও এক নাইজেরিয়ার নাগরিককে পুলিশে সোপর্দ করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সেই আটক নাইজেরিয়ার নাগরিকের নাম ওনিবুচুকু স্ট্যালি ইজিডাব্লু (৩১)।

এদিকে সকালে এই তিনজনকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিমল দেব জানান, গোয়েন্দা সংস্থার একটি দল তামাবিল স্থলবন্দর এলাকা থেকে শিশুসহ তিন জনকে আটক করে।  তাদেরকে আটকের সময় তাদের কাছ থেকে একটি ল্যাপটপ, ৯টি মোবাইলফোন, তিনটি পাসপোর্ট, একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স, একটি ইন্ডিয়ান আধার কার্ড, একটি নাইজেরিয়ান এনআইডি কার্ড, ১৬০০ ইউএস ডলার ও ২৮০ ইন্ডিয়ান রুপি জব্দ করা হয়।

তিনি আরও জানান, আজ দুপুরে তাদের গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এছাড়া তারা বৈধপথে আসছে নাকি অবৈধ পথে প্রবেশ করছে সেসব বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

img

হবিগঞ্জে হাওর থেকে স্কুল শিক্ষিকা রুপা দাশের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত :  ১১:৩৩, ১৪ মে ২০২৪

হবিগঞ্জ জেলার ভাটি অঞ্চল লাখাইয়ের হাওর থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রুপা দাশ (৪০) নামের ওই শিক্ষক ভবানীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

রোববার (১২ মে) বিকেলে ঝনঝনিয়া ব্রিজের কাছ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। রুপা দাশ লাখাই মুক্তিযোদ্ধা কলেজের শিক্ষক অজয় চন্দ্র দাশের স্ত্রী।

লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল খায়ের জানান, ভবানীপুরের হাওরে ঝনঝনিয়া ব্রিজের কাছ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সন্ধ্যায় মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

রুপা দাশের শরীরে কোথাও কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তার সঙ্গে থাকা ব্যাগ, মোবাইল ফোন, চেক বইয়ের পাতা ও ব্যাংকের এটিএম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে। তার কাছে বিষের দুটি বোতলও পাওয়া গেছে। একটি খালি এবং অপরটিতে বিষ রয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।