img

বিয়ানীবাজার সমিতি ইউএসএ’র নির্বাচন ১০ অক্টোবর: প্রতিদ্বান্দ্বতায় ‘মিসবাহ-অপু’-‘মান্নান-মাহবুব’

প্রকাশিত :  ২০:৫১, ২৩ জুলাই ২০২১

বিয়ানীবাজার সমিতি ইউএসএ’র নির্বাচন ১০ অক্টোবর: প্রতিদ্বান্দ্বতায় ‘মিসবাহ-অপু’-‘মান্নান-মাহবুব’

যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলাবাসীদের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক সংগঠন বাংলাদেশ বিয়ানীবাজার সামাজিক ও সাস্কৃতিক সমিতি ইউএসএ’র ২০২২-২০২৩ সালে নির্বাচন আগামী ১০ অক্টোবর রোববার। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করেছেন। এদিকে এবারের নির্বাচনে ‘মিসবাহ-অপু’ এবং ‘মান্নান-মাহবুব’ দ্ইু প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিচ্ছেন বলে জানা গেছে। খবর ইউএনএ’র।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল মোতাবেক মনোনয়নপত্র সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর রোববার বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা, মনোনয়নপত্র দাখিল ও বাছাই ১২ সেপ্টেম্বর রোববার বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৮টা এবং মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ১৯ সেপ্টেম্বর রোববার বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা। এসব কর্মকান্ড ওজনপার্কস্থ ডিরেক্ট হেলথ সোর্স হোম কেয়ার সার্ভিসে (৭৭-০৮ ১০১ এভিনিউ) থেকে পরিচালিত হবে।


উল্লেখ্য, সমিতির সাবেক সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাকের (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) নেতৃত্বে ৫ সদস্যের নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করছেন। কমিশনের অপর সদস্যরা হলেন যথাক্রমে হিফজুর এম রহমান, জালাল উদ্দিন আহমদ, কামাল চৌধুরী ও মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।

এদিকে বিয়ানীবাজার সমিতির নির্বাচন ঘিরে প্রবাসীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। বিশেষ করে অচিরেই সমিতি ভবন ঋণমুক্ত হয়ে নিজস্ব ভবনে পরিণত হতে যাচ্ছে। ফলে সমিতি ভবন ঘিরে সংগঠনের কার্যক্রম আরো চাঙ্গা হবে বিধায় নতুন নেতৃত্বের প্রতি অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। ইতিমধ্যেই সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিসবাহ আহমেদ ও বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল আলম অপু’র নেতৃত্বে ‘মিসবাহ-অপু’ প্যানেল এবং সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান ও সদস্য নাজমুল হক মাহবুবের নেতৃত্বে ‘মান্নান-মাহবুব’ প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছে। প্যানেল দুটির পক্ষ থেকে গেলো সপ্তাহে ওজোনপার্কে পৃথক পৃথকভাবে প্রস্তুতি সভাও হয়েছে।

অপরদিকে গত শনিবার (১৭ জুলাই) ওজনপার্কস্থ ডিরেক্ট হেলথ সোর্স হোম কেয়ার সার্ভিসে সমিতির সভাপতি মকবুল রহিম চুনুই-এর সভাপতিত্বে সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদ ও নির্বাচন কমিশনের সাথে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের যৌথ সভা হয়েছে। এসময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক সহ নির্বাচন কমিশনের সদস্য ও উপদেষ্টাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানে সবাই ঐক্যমত ছাড়াও একে অপরকে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে সভা সূত্র বার্তা সংস্থা ইউএনএ প্রতিনিধিকে জানান।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

প্রকাশিত :  ১২:৫১, ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৯, ১৩ মে ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ


কমিউনিটি এর আরও খবর