img

সিলেটের সেই আতিয়া মহলে এবার এবার দুই নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

প্রকাশিত :  ০৭:৫০, ০৪ আগষ্ট ২০২১

সিলেটের সেই আতিয়া মহলে এবার এবার দুই নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

জনমত ডেস্ক: সিলেটের দক্ষিণ সুরমার শিববাড়ি এলাকা থেকে দুই নারীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মোগলাবাজার থানা পুলিশ। সোমবার মধরাতে তাদের শিববাড়ি এলাকার আলোচিত আতিয়া মহল থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

২০১৭ সালে এই আতিয়া মহলেই জঙ্গি আস্তানা খুঁজে পেয়েছিলো পুযলিশ। যে কারণে বহুতল এই ভবনটি দেশজুড়েই পরিচিতি পায়।

সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) বি এম আশরাফ উল্যাহ তাহের জানান, দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার থানাধিন শিববাড়ী পাঠানপাড়া এলাকার আতিয়া মহল বিল্ডিংয়ের ৩য় তলায় সোমবার দিনগত (৩ আগস্ট) রাত পৌনে ৩টার দিকে অভিযান চালিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকা অবস্থায় ২ নারী ও ২ পুরুষকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তাকৃতদের মধ্যে পুরুষ দুজন হচ্ছেন- সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার হেতিমগঞ্জ এলাকার কোতোয়ালপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের মো. নূর উদ্দিন মিয়ার ছেলে শাহিন আহমদ আলী হোসেন (২৫) ও একই গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের ছেলে কামরান আহমদ লোকমান (২২)।

মঙ্গলবার দুপুরে তাদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন মোগলাবাজার থানার এসআই শিপু কুমার দাস।


img

সিলেটে মাঠে মিলল পত্রিকার কর্মীর মরদেহ, পাশেই ছিল বাইক

প্রকাশিত :  ১৫:৩৮, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৬:০৪, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সিলেটের স্থানীয় দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিত দাস শিবুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) গভীর রাতে নগরের হাজারীবাগ এলাকার পেছনের মাঠে তার মরদেহ পড়েছিল।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) দেবাংশু কুমার দে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তার মৃত্যু রহস্যজনক মনে হচ্ছে। পাশেই তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেল রাখা ছিল।
নিহত অমিত দাস শিবু গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে। তিনি নগরের বাগবাড়ি নরসিং টিলা এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।

জানা গেছে, অমিত দাস শিবু রাতে উত্তরপূর্ব পত্রিকা অফিসে কাজ করে বাসায় ফিরছিলেন। এরপর রাত পৌনে ২টার দিকে স্থানীয় লোকজন মরদেহ দেখে থানা পুলিশকে ঘটনাটি জানান।

এসএমপির উপপুলিশ কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। তার মরদেহের পাশে মোটরসাইকেলটি চাবি লাগানো অবস্থায় রাখা ছিল। তার মোবাইল পাওয়া যায়নি। কিন্তু মোবাইলের শেষ লোকেশন ঘটনাস্থলেই দেখাচ্ছে। তার দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন মিলেনি। এরপরও ঘটনাটিকে রহস্যজনক ধরে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।