নতুন নেতৃত্বে এসেছেন সভাপতি পদে রহিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক পদে দিলওয়ার হোসেন ও কোষাধ্যক্ষ পদে আলহাজ্ব আব্দুল সফিক

img

বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে’র দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন সম্পন্ন

প্রকাশিত :  ০৮:৪২, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে’র দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন সম্পন্ন

ব্রিটিশ চ্যারেটি কমিশন ও কোম্পানি হাউসের নিবন্ধিত চ্যারেটি সংগঠন বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট ইউকে’র দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন ১২ সেপ্টেম্বর পূর্ব লন্ডনের ম্যানর পার্কের লন্ডন ভেন্যুতে  সম্পন্ন হয়েছে। সভায় ট্রাস্টের আগামী দু’বছরের জন্য ২১ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালকমন্ডলীর নাম ঘোষণা করা হয়।

নতুন নেতৃত্বে এসেছেন  সভাপতি পদে রহিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক পদে দিলওয়ার হোসেন ও কোষাধ্যক্ষ পদে আলহাজ্ব আব্দুল সফিক।

প্রায় দু’শতাধিক সদস্যদের উপস্হিতিতে অনুষ্ঠিত দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন ট্রাস্টের বিদায়ী সভাপতি দেলোয়ার হোসেন। বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আসুক আহমদ, সিনিয়র সদস্য ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় সাবেক হুইপ সেলিম উদ্দিন, প্রবীণ কমিউনিটি নেতা আলহাজ্ব মানিক মিয়া ( সোনা মিয়া), বাজিদুর রহমান, আলহাজ্ব আব্দুল সফিক,সাবেক সাধারণ সম্পাদক কয়ছর উদ্দিন জালাল, সাবেক কোষাধ্যক্ষ হাফিজ নাজিম উদ্দিন, মিসবা উদ্দিন ,নুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম,হেলাল উদ্দিন,আব্দুল মুকিত খান মুক্তা, শামীম আহমদ পারভেজ, আকবর হোসেন রবিন,খালেদ আহমদ ডালিম।

সভার শুরুতে সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন পেশ করেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আহমদ। এছাড়া  ট্রাস্টের গত ৬ বছরের আর্থিক হিসাব পেশ করেন বিদায়ী কোষাধ্যক্ষ দিলওয়ার হোসেন ও সাবেক কোষাধ্যক্ষ মামুন রশীদ।সভায়  সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন ও ট্রাস্টের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয় এবং তা সর্ব সম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। সভায় ট্রাস্ট সম্পর্কে কতিপয় সদস্য বিভিন্ন গনমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেইক আইডি দিয়ে বিভিন্ন ধরণের অভিযোগ ও মিথ্যা প্রচারণার বিষয়ে সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিদায়ী সভাপতি দেলোয়ার হোসেন দীর্ঘ বক্তৃতায় প্রতিটি অভিযোগ ও  মিথ্যা প্রচারণার জবাব দেন। তিনি এসব অপপ্রচারকারী সম্পর্ক সজাগ ও সতর্ক থাকার আহবান জানান। উল্লেখ্য উক্ত সভায় ট্রাস্টের  সাবেক সভাপতি এ সভায় উপস্হিত থেকে এসব বিষয়েরও জবাব দেয়ার কথা ছিল।কিন্তু তিনি এ সভায় উপস্হিত হন নি।

পরে নির্বাচনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন  প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মাসুদ আহমদ ।এ অধিবেশনে নির্বাচন কমিশনের দুই সদস্য কাউন্সিলার সামসুল ইসলাম সেলিম ও কাউন্সিলাার আবদাল উল্লাহ উপস্হিত ছিলেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মাসুদ আহমদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত ট্রাস্টের আগামী দু’বছরের জন্য ২১ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালকমন্ডলীর নাম ঘোষণা করেন। নবনির্বাচিত  পরিচালকমন্ডলীর  কর্মকর্তারা হলেন সভাপতি  রহিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক দিলওয়ার হোসেন এবং কোষাধ্যক্ষ  আলহাজ্ব আব্দুল সফিক। এছাড়া সহসভাপতি সাহেদ আহমদ, ছওয়াফ উদ্দিন, জাহিদুর রহমান ও জাকির হোসেন , যুগ্ম সম্পাদক আলী বেবুল, আতাউর রহমান আতা, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ আবু আহমদ সরওয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর হোসেন রবিন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সোহেল আহমদ, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আল মামুনুর রশীদ হিলারি , সমাজকল্যাণ সম্পাদক জুবের আহমদ, দপ্তর সম্পাদক আমিনুর রহমান সেলিম, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক ইকবাল হোসেন এবং পরিচালক আতিক হোসেন, বদরুল ইসলাম সাহিদ, বদরুল হক,কবির হোসেন ও শামীম আহমেদ।

এ ছাড়া সভায় এক শোক প্রস্তাবে সদ্য প্রয়াত ট্রাস্টের সাবেক সভাপতি রউফুল ইসলাম, সিনিয়র সদস্য আলহাজ্ব আব্দুল মতলিব, আলহাজ্ব হারুন রশীদ, আলহাজ্ব আব্দুর  রব,মাহমুদুর রশীদ, ডা: মতিন উদ্দিন আহমদ, আলহাজ্ব  সফিক উদ্দিন, জামাল উদ্দিন, বশির উদ্দিন, আবজল হোসেন ও অনারারি সদস্য খালেদ চৌধুরীকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে একটি শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয় এবং তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি 

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

প্রকাশিত :  ১২:৫১, ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৯, ১৩ মে ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ


কমিউনিটি এর আরও খবর