img

লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত :  ১৪:৫৬, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া, লন্ডন: যুক্তরাজ্যে বাংলা মিডিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী প্রধান সংগঠন লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের বিশেষ সাধারণ সভা গত ১২ সেপ্টেম্বর পূর্ব লন্ডনের এলইএ হলে অনুষ্ঠিত হয়। প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ এমদাদুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জুবায়েরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মহিব চৌধুরী, সাবেক সভাপতি মোঃ বেলাল আহমদ, সাবেক সভাপতি সৈয়দ নাহাস পাশা, সাবেক সভাপতি নবাব উদ্দিন,

সাবেক সেক্রেটারী নজরুল ইসলাম বাসন, সাবেক সেক্রেটারী মোঃ আব্দুস সাত্তার, সাবেক ট্রেজারার মোঃ মোসলেহ উদ্দিন আহমদ, চ্যানেল এস এর চেয়ারম্যান আহমদ উস সামাদ চৌধুরী জেপিসহ ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের ট্রেজারার আ স ম মাসুম এবং সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সমাপনী বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ এমদাদুল হক চৌধুরী।

এক্সিকিউটিভ কমিটির মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি তারেক চৌধুরী, সহ-সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, কমিউনিকেশন সেক্রেটারী মোঃ আব্দুল কাইয়ুম, আইটি সেক্রেটারী মোঃ সালেহ আহমদ, ট্রেনিং সেক্রেটারী ইব্রাহিম খলিল, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সেক্রেটারী রেজাউল করিম মৃধা, ইসি সদস্য মোঃ কাইয়ুম আব্দুল্লাহ, পলি রহমান, শাহনাজ সুলতানা, মোঃ ইমরান আহমদ, মোঃ নাজমুল হোসাইন প্রমূখ।

উক্ত সভায় বিগত এসজিএম এর অসমাপ্ত এজেন্ডা গুলোর উপর বিস্তারিত আলোচনা হয়। ফ্রিল্যান্স, অনলাইন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের নুন্যতমভাবে মিডিয়া সংযুক্ত থাকার লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রেস ক্লাবের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট এক্সিকিউটিভ কমিটি কর্তৃক সাংবাদিকদের সঠিকভাবে সিলেকশন এবং লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন সিনিয়র সাংবাদিকদের ক্ষেত্রে সম্মান প্রদর্শনপূর্বক নীতিমালা প্রণয়নসহ আরো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উপস্থিত বেশির ভাগ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতেই সংগঠনের সাংবিধানিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

প্রকাশিত :  ১২:৫১, ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৯, ১৩ মে ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ


কমিউনিটি এর আরও খবর