img

জামিয়ার ছাত্রী সাফুরার কারাবাস নিপীড়নমূলক : জাতিসঙ্ঘ

প্রকাশিত :  ১১:০২, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১

জামিয়ার ছাত্রী সাফুরার কারাবাস নিপীড়নমূলক : জাতিসঙ্ঘ

জনমত ডেস্ক: জাতিসঙ্ঘের বিচারহীনভাবে আটকের বিষয়ে কাজ করা সংস্থা ডব্লিউজিএডি তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলেছে, অগাস্টা ওয়েস্টল্যান্ড ভিভিআইপি হেলিকপ্টার চুক্তির সাথে সংশ্লিষ্টতার কারণে ক্রিশ্চিয়ান জেমস মিশেল ও সিএএ আইনবিরোধী আন্দোলনকারী সাফুরা জারগারকে গ্রেফতারের ঘটনা ভারত সরকারের বিচারহীন আটকের উদাহরণ। বুধবার এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে মুসলিম মিরর ও উমিদ ডটকম।

সাফুরা জারগার হলেন জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক। তিনি গর্ভবতী হওয়া সত্ত্বেও তাকে ভারতের নাগরিকত্ব বিষয়ক সিএএ আইনবিরোধী আন্দোলনের কারণে গ্রেফতার করে দেশটির সরকার। ওই সিএএ আইনবিরোধী আন্দোলনের সময় দিল্লির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়। ওই সময় ভারত সরকার ইউএপএ আইনে (অবৈধ কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ আইন) ২৮ বছর বয়সী এ নেত্রীকে গ্রেফতার করে।

ডব্লিউজিএডি বলেছে, সাফুরা জারগারকে কোনো প্রমাণ ছাড়াই আটক করা হয়েছে। এই বিষয়ে জাতিসঙ্ঘের আইনের এক, দুই ও পাঁচ ধারার আওতায় এ ধরনের গ্রেফতার অবৈধ। 

সাফুরা জারগারকে গ্রেফতারের ঘটনায় ডব্লিউজিএডি বলেছে, অনেক মানবাধিকার কর্মীকে আটক করা হয়েছে অস্পষ্ট ও বিস্তৃত জাতীয় নিরাপত্তা ও উগ্রবাদবিরোধী আইনে। এ আইনের মাধ্যমে সরকার শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনকারীকেও অপরাধী বলে সাব্যস্ত করছে। সূত্র : মুসলিম মিরর ও উমিদ ডটকম


img

একসঙ্গে জন্ম, একসঙ্গে পরীক্ষা, একই নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫

প্রকাশিত :  ১২:১১, ১৪ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া জমজ বোন অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্না জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্পিতা ও অর্না একই নম্বর পেয়েছে। তারা প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর করে পেয়েছে। দুই মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুষ্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা।

টাঙ্গাইলের ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা। একসঙ্গেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুস্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা। বাবা অনুপ কুমার সাহা টাঙ্গাইল ওয়ালটন প্লাজায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে যমজ বোনের প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

অর্পিতা ও অর্না জানায়, আমরা যমজ বোন। একই স্কুলে পড়েছি একইসঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি; তাও জিপিএ-৫ পেয়ে। খুবই খুশি লাগছে আমাদের। বাবা-মা সবসময় আমাদের ভালো রেজাল্ট করার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার অথবা প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা আছে।

বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমার যমজ মেয়েরা খুবই মেধাবী। তাদের এই ফলাফলে খুশি আমার পরিবার। দুটি মেয়ে সামনের দিকে আরও ভালো ফলাফল করবে সেই প্রত্যাশা করি।