img

প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি

প্রকাশিত :  ০৬:০৩, ০৭ জানুয়ারী ২০১৯

প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি

জনমত ডেস্ক ।।  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগের পরীক্ষা আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষা নিতে ইতিমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।এছাড়া পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষার শেষ করা হবে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালকের ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল  এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এবার প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ২৪ লাখের বেশি চাকরিপ্রত্যাশী আবেদন করেছেন।

সারাদেশে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে তারা এ ভর্তিযুদ্ধে বসবেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ডিসেম্বর মাসে নিয়োগ পরীক্ষা শুরু হওয়ায় কথা থাকলেও নানা কারণে তা পিছিয়ে যায়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি লিখিত পরীক্ষা আয়োজনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে।

এছাড়া পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

আগামী সপ্তাহে মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ সংক্রান্ত সভা বসার কথা রয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। লিখিত পরীক্ষার পর নতুন করে আরও ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হবে সূত্রে জানা গেছে।

জানা গেছে, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তার আলোকে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস চাওয়া হয়।

লিখিত পরীক্ষায় আসন প্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। মৌখিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

প্রার্থীরা dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

এছাড়া ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।

img

একসঙ্গে জন্ম, একসঙ্গে পরীক্ষা, একই নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫

প্রকাশিত :  ১২:১১, ১৪ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া জমজ বোন অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্না জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্পিতা ও অর্না একই নম্বর পেয়েছে। তারা প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর করে পেয়েছে। দুই মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুষ্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা।

টাঙ্গাইলের ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা। একসঙ্গেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুস্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা। বাবা অনুপ কুমার সাহা টাঙ্গাইল ওয়ালটন প্লাজায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে যমজ বোনের প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

অর্পিতা ও অর্না জানায়, আমরা যমজ বোন। একই স্কুলে পড়েছি একইসঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি; তাও জিপিএ-৫ পেয়ে। খুবই খুশি লাগছে আমাদের। বাবা-মা সবসময় আমাদের ভালো রেজাল্ট করার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার অথবা প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা আছে।

বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমার যমজ মেয়েরা খুবই মেধাবী। তাদের এই ফলাফলে খুশি আমার পরিবার। দুটি মেয়ে সামনের দিকে আরও ভালো ফলাফল করবে সেই প্রত্যাশা করি।