img

ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে তিন কোটি টাকার সোনা জব্দ

প্রকাশিত :  ০৯:৪৭, ০৮ নভেম্বর ২০২১

ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে তিন কোটি টাকার সোনা জব্দ

জনমত ডেস্ক: সিলেটের এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক যাত্রীর কাছ থেকে ৩৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে কাস্টমস বিভাগ। পরেন্দ্র দাস নামের ওই যাত্রী স্বর্ণের বারগুলো জুসার মেশিনে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে এনেছিলেন। আজ সকাল ৯টায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি-২৪৮ ফ্লাইটের ওই যাত্রীকে স্বর্ণের বারসহ আটক হয়। আটক পরেন্দ্র দাসের (৩৬) বাড়ি মৌলভীবাজার সদর থানার আটঘর এলাকায়।
সিলেট কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার মো. আল আমিন জানান, দুবাই থেকে আসা বিমানের ফ্লাইটে স্বর্ণের বড় একটি চালান আসার খবর পান কাস্টমস কর্মকর্তারা। গ্রিন চ্যানেল পার হওয়ার সময় পরেন্দ্রের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হওযায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় পরেন্দ্র স্বর্ণ থাকার কথা অস্বীকার করলে তার শরীর ও লাগেজে তল্লাশি করা হয়। পরে একটি জুসার মেশিন থেকে ৩৮টি স্বর্ণের বার ও একটি স্বর্ণের চাকতি উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার স্বর্ণের ওজন প্রায় ছয় দশমিক ১৩৮ কেজি, যার বাজারমূল্য সাড়ে তিন কোটি টাকা।
আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্বর্ণ চোরাচালানের দায়ে এয়ারপোর্ট থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।।




img

সিলেটে মাঠে মিলল পত্রিকার কর্মীর মরদেহ, পাশেই ছিল বাইক

প্রকাশিত :  ১৫:৩৮, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৬:০৪, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সিলেটের স্থানীয় দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর অমিত দাস শিবুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) গভীর রাতে নগরের হাজারীবাগ এলাকার পেছনের মাঠে তার মরদেহ পড়েছিল।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) দেবাংশু কুমার দে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তার মৃত্যু রহস্যজনক মনে হচ্ছে। পাশেই তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেল রাখা ছিল।
নিহত অমিত দাস শিবু গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে। তিনি নগরের বাগবাড়ি নরসিং টিলা এলাকায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।

জানা গেছে, অমিত দাস শিবু রাতে উত্তরপূর্ব পত্রিকা অফিসে কাজ করে বাসায় ফিরছিলেন। এরপর রাত পৌনে ২টার দিকে স্থানীয় লোকজন মরদেহ দেখে থানা পুলিশকে ঘটনাটি জানান।

এসএমপির উপপুলিশ কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। তার মরদেহের পাশে মোটরসাইকেলটি চাবি লাগানো অবস্থায় রাখা ছিল। তার মোবাইল পাওয়া যায়নি। কিন্তু মোবাইলের শেষ লোকেশন ঘটনাস্থলেই দেখাচ্ছে। তার দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন মিলেনি। এরপরও ঘটনাটিকে রহস্যজনক ধরে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।