img

শুরু হলো স্পর্শিয়া-ফেরদৌসের অনুদানের ছবি ‘ক্ষমা নেই’

প্রকাশিত :  ০৯:২২, ০৯ নভেম্বর ২০২১

শুরু হলো স্পর্শিয়া-ফেরদৌসের অনুদানের ছবি ‘ক্ষমা নেই’

 বিনোদন ডেস্ক:  অনুদানের অর্থ সহযোগিতায় নির্মিত ‘ক্ষমা নেই’ ছবির মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক জেডএইচ মিন্টু। মঞ্চ, টিভি ও চলচ্চিত্রের শিল্পীদের নিয়ে ছবিটি শুরু হয়েছে পূবাইল লোকেশনে। পরিচালক জানান, এ ছবিতে কাজ করছেন দিলারা জামান, ফালগুনি হামিদ, অর্চিতা স্পর্শিয়া, ফেসদৌস, ঝুনা চৌধুরী, মিনু এবং বেশ কয়েকজন মঞ্চাভিনেতা।
মঞ্চের শিল্পীরা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কাজ করছেন। পরিচালক জানান তার ছবিতে তিনটি বিষয় একেবারেই নেই। প্রথমত এ ছবিতে কোনো নায়ক নায়িকা নেই, দ্বিতীয়ত তথাকথিত কোনো প্রেম নেই। এ ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র ‘বঙ্গবন্ধু’। ছবিটিতে সবাই শিল্পী হিসেবে কাজ করছেন। পরিচালক জানান, পূবাইলে তিন দিনের কাজ শেষ হলেই তিনি ইউনিট নিয়ে চলে যাবেন মানিকগঞ্জে। তিনি বলেন, ‘আমি বিভিন্ন এলাকায় ছবিটির শুটিং করব। এফডিসিতে কাজ করব দুই দিন।’ মিন্টু পূর্বাহ্নে বলেছেন, ‘আমি এর আগে বেনামে অনেক ছবি নির্মাণ করেছি। তবে এবারই প্রথম নিজের নামে পরিচালনা করছি।’
‘ক্ষমা নেই’ ছবিটির গল্প লিখেছেন শেখ ফজলুর রহমান মারুফ, যিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে। এ প্রসঙ্গে মিন্টু বলেন, ‘মারুফ ভাইয়ের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তিনি সুন্দর একটি গল্প দিয়েছেন বলেই সরকার অনুদান দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট-পরবর্তী বদলে যাওয়া রাজনীতির গল্প তুলে ধরব ছবিটিতে।’ ‘শুভদা’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’, ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’, ‘চাঁদনী’, ‘আত্ম অহংকার’, নিঝুম অরণ্য’সহ দেড় শতাধিক ছবির চিত্রগ্রাহক জেড এইচ মিন্টু।


img

কেন অভিনয় থেকে দুরে রচনা, জানালেন কারণ

প্রকাশিত :  ০৫:১৭, ১৪ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৫:২০, ১৪ মে ২০২৪

বলিউড থেকে টালিউডে একের পর এক ছবি দর্শকদের উপহার দিয়েছেন টালিউড অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় ।  তবে কেন যেন সেই রচনা আর অভিনয়ে ফিরছেন না। ভালো ছবি নেই? নাকি অন্য কোনো কারণ? এ নিয়ে একাধিকবার মুখ খুললেও রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এবার দিদি নম্বর ওয়ান সেটে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন তিনি মোটেও কাজের অপেক্ষায় নেই, বরং নিজেই পর্দা থেকে দূরে সরে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

কারণও স্পষ্ট করলেন অভিনেত্রী। দিদি নম্বর ওয়ান মঞ্চে এক প্রতিযোগীকে জানিয়ে দিলেন, তিনি ইচ্ছে করেই করেন না। কারণ সব কিছুর একটা সীমা থাকে। চাহিদার ক্ষেত্রেও তাই। নয়তো চাহিদাও শেষ হবে না, পাওয়াও শেষ হবে না।

জীবনটাকে উপভোগ করাও প্রয়োজন বলে মনে করেন রচনা। কারণ সব তো থেকেই যাবে। সব ফেলে একদিন চলে যেতে হবে। তাই তিনি পছন্দ করেন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে পাল্টে ফেলতে। এখন তিনি পরিবারকে সময় দিতে চান। সময় করে একটু ঘুরে দেখতে চান, নিজের মতো করে সময় কাটাতে চান। কাজ বন্ধ করে নয়, তবে যে টুকু কাজ না করলেই নয়, সে টুকু কাজ তিনি করে যাবেন।

এক সাক্ষাৎকারে সম্পর্ক নিয়েও মুখ খুলতে দেখা যায় তাকে। রচনা সে দিন বলেছিলেন, যারা আমরা এই পেশায় (অভিনয়) কাজ করি, বিশেষ করে মেয়েরা, তাদের এমন কাউকে বিয়ে করা উচিত, যারা পেশাটাকে বুঝবে। যদি এই পেশার মানুষ হন, খুবই ভালো। নয়তো সেই বোধটা থাকা প্রয়োজন। তেমন মানুষের সঙ্গেই সংসারটা করা উচিত। কারণ আমাদের পেশাটা এতটা আলাদা অন্যদের থেকে, সেটা বোঝা, জানা, সেই মানুষটাকেও অনেক ক্ষেত্রে অনেকটা মানিয়ে নিতে হয়। নয়তো সংসার সুখী হওয়া খুব মুশকিল।