img

আরাফাত রহমানের ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে যুক্তরাজ্য যুবদলের মিলাদ মাহফিল

প্রকাশিত :  ১৭:৫৭, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯

আরাফাত রহমানের ৪র্থ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে যুক্তরাজ্য যুবদলের মিলাদ মাহফিল

জনমত ডেস্ক ।। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর ৪র্থ মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে যুক্তরাজ্য যুবদল মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। গত ২৮ জানুয়ারী, সোমবার পূর্ব লন্ডনে অবস্থিত বিএনপির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, আরাফাত রহমান কোকো সহ বিগত দিনে আওয়ামী সরকারের হামলায় শহীদ সকল নেতৃবৃন্দের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং বিএনপির অসুস্থ চেয়ারপারসন বাকশালীদের নির্মম কারাপ্রকোষ্টে বন্ধি আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুস্থতা এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু, দেশব্যাপী অসুস্থ ও আহত নেতাকর্মীদের সুস্থতা কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয় যুক্তরাজ্য যুবদল মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে।
দোয়া পূর্ব আলোচনা সভায় যুক্তরাজ্য যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন যুক্তরাজ্য যুবদলের সভাপতি রহিম উদ্দিন। তিনি মরহুম আরাফাত রহমান কোকো সহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিহত সকলের মাগফেরাত করে বলেন, দেশ ও জাতি আজ স্বৈরাচারী সরকারের যাতাকলে পিষ্ট। এই সংকটকালে ঐক্যবদ্ধভাবে ভোট ডাকাত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্রিকলেন জামে মসজিদের ইমাম হাফিজ সাজ্জাদুর রহমান।
মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহিদুর রহমান, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক, সাধারন সম্পাদক কয়ছর এম আহমদ, সাবেক সহ সভাপতি আলহাজ তৈমুছ আলী, মুজিবুর রহমান মুজিব, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কামাল উদ্দিন, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবকদলের সাবেক আহবায়ক এমদাদ হোসেন টিপু, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ আন্তর্জাতিক সম্পাদক এনামুল হক লিটন, যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক সহ দপ্তর সম্পাদক সেলিম আহমদ, সাবেক সদস্য মিসবাহুজ্জামান সুহেল, হাবিবুর রহমান হাবিব, আসাদুজ্জামান আহমদ, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রকিব চৌধুরী, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি নাছির আহমদ শাহীন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন, যুক্তরাজ্য জাসাসের সভাপতি এমাদুর রহমান এমাদ, সাধারণ সম্পাদক জিয়া তাজবীহ চৌধুরী শিমুল, যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ সভাপতি দেওয়ান আব্দুল বাসিত, সাব্বির আহমদ ময়না, বাকী বিল্লাহ জালাল, আক্তার আহমদ শাহীন, সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুল কাদির জিলানী, মো: ফয়েজ উল্লাহ, এসেক্স বিএনপির সেক্রেটারি মো: সামসুল ইসলাম, আলী আসকর চৌধুরী সুহান, শাহজাহান আলম, সানুর মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক শেখ মনসুর রহমান, সুহেদুল হাসান, মো: আবিদুর রহমান, সঞ্জয়কুমার সাহা, জসিম উদ্দিন, যুবদল নেতা মিজানুর মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল হামিদ খান সুমেদ, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাত্তার ইমন, একে এম মোফাজ্জল হোসেন শ্যামল, মুস্তাফিজুর রহমান বিপুল, লন্ডন বিভাগীয় সহ সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সালেহ আহমদ, মিয়া মোহাম্মদ জামিল, আবু তাহের, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী,লন্ডন মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস, সহ সাধারণ সম্পাদক সুহেল আহমদ, প্রচার সম্পাদক মইনুল ইসলাম, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবকদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম শিমু, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল ইসলাম, পিনাক রহমান,মাহমুদুর রহমান, যুক্তরাজ্য যুবদলের সহ প্রচার সম্পাদক শাহ জাহান আহমদ, দফতর সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, সহ দফতর সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এস কে নাসির উদ্দিন, ক্রীড়া সম্পাদক আতিকুর রহমান মিয়া, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ রুয়াজ আহমদ, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শেখ হারুন রশিদ, যুক্তরাজ্য যুবদল নেতা কাজী তাজ উদ্দিন আহমদ(আকমল), মোহাম্মদ শাহজাহান, নিয়ামুল হক মাক্সিম, কামরান হাসান রাজীব, আহমদ জকি,রুহেল আহমদ চৌধুরী, মামুনুর রশিদ চৌধুরী, লুটন যুবদল নেতা আনিসুর রহমান, সাদিকুর রহমান,মামুন আহমদ, মো:শফিকুল হক খালেদ, সৈয়দ জামান আহমদ, মির্জা সুজন মিয়া, সাজ্জাদ রহমান, আনিছ মালিটা,শিপন আহমদ,আব্দুল মজিদ,অ াব্দুল ওয়াহাব রুবেল, সাদিকুর রহমান, সাইফুর রহমান, এমাদ আহমদ,শেখ শামীম আহমদ, মানিক খোকন, সুবন রহমান, মরম আলী, সুহেল আহমদ, রুবেল আহমদ, জাহাঙ্গীর হোসেন, কবির আহমদ, হাসান আহমদ, তানবীর চৌধুরী সুমেল ও মুকিত আহমদ প্রমুখ সহ যুক্তরাজ্য বিএনপি ও এর ভিবিন্ন জোনাল এবং যুক্তরাজ্য যুবদল ও এর ভিবিন্ন জোনালের অসংখ্য নেতা-কর্মী।

কমিউনিটি এর আরও খবর

img

এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০.২২ শতাংশ

প্রকাশিত :  ১২:৫১, ১৩ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৫৯, ১৩ মে ২০২৪

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার সব চেষ্টার মধ্যেও গত এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে। এর আগের মাসে অর্থাৎ, মার্চে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি গত মার্চের তুলনায় এপ্রিলে সাত বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৭৪ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। হালনাগাদের তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে, গত এপ্রিলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩০ বেসিস পয়েন্ট কমে নয় দশমিক ৩৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্চে এটি ছিল নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এপ্রিল মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ দিকে গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকেরা বলেন, মূল্যস্ফীতি এক ধরনের কর, যা ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সবার চাপ বাড়ায়। আয় বৃদ্ধির তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেশি বেড়ে গেলে গরিব ও মধ্যবিত্তের সংসার চালাতে ভোগান্তি বাড়ে। এমনিতেই জিনিসপত্রের দাম বেশ চড়া। তার সঙ্গে চিকিৎসা, পরিবহনসহ খাদ্যবহির্ভূত খাতেও খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ


কমিউনিটি এর আরও খবর