ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণ

img

যশোর বোর্ডের স্থগিত এসএসসি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিত :  ১১:১১, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২

যশোর বোর্ডের স্থগিত এসএসসি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

জনমত ডেস্ক: নড়াইলে ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণের কারণে যশোর শিক্ষা বোর্ডে স্থগিত হওয়া বাংলা (আবশ্যিক) দ্বিতীয় পত্রের এমসিকিউ পরীক্ষা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে।

আজ মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে, শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বাংলা দ্বিতীয়পত্রের শুধুমাত্র সৃজনশীল অংশের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার আগের দিন বোর্ডের এক বিজ্ঞপ্তিতে বহুনির্বাচনি অংশের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।

যশোর শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ১৫ সেপ্টেম্বর এসএসসির বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষায় নড়াইলের কালিয়া উপজেলার প্যারীশংকর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রথমপত্রের বদলে বাংলা দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হয়।

এ ছাড়া উপজেলার বাঐসোনা কামশিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া নবগঙ্গা ডিগ্রি কলেজ ও ইতনা স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খুলে বাংলা দ্বিতীয়পত্রের বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। এসব ঘটনার প্রেক্ষিতে বাংলা দ্বিতীয়পত্রের এমসিকিউ অংশের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।


img

একসঙ্গে জন্ম, একসঙ্গে পরীক্ষা, একই নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫

প্রকাশিত :  ১২:১১, ১৪ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া জমজ বোন অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্না জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্পিতা ও অর্না একই নম্বর পেয়েছে। তারা প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর করে পেয়েছে। দুই মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুষ্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা।

টাঙ্গাইলের ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা। একসঙ্গেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুস্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা। বাবা অনুপ কুমার সাহা টাঙ্গাইল ওয়ালটন প্লাজায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে যমজ বোনের প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

অর্পিতা ও অর্না জানায়, আমরা যমজ বোন। একই স্কুলে পড়েছি একইসঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি; তাও জিপিএ-৫ পেয়ে। খুবই খুশি লাগছে আমাদের। বাবা-মা সবসময় আমাদের ভালো রেজাল্ট করার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার অথবা প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা আছে।

বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমার যমজ মেয়েরা খুবই মেধাবী। তাদের এই ফলাফলে খুশি আমার পরিবার। দুটি মেয়ে সামনের দিকে আরও ভালো ফলাফল করবে সেই প্রত্যাশা করি।