img

কুমিল্লায় বিএনপির সমাবেশ শুরু, মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত

প্রকাশিত :  ০৫:৫৯, ২৬ নভেম্বর ২০২২

কুমিল্লায় বিএনপির সমাবেশ শুরু, মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত

কুমিল্লায় বিএনপির সমাবেশস্থলে মোবাইল ইন্টারনেট সেবায় বিঘ্ন ঘটছে। এতে বিড়ম্বনায় পড়েছেন সমাবেশ কাভার করতে আসা সংবাদকর্মীরা। সংবাদকর্মী জানান, আগের সমাবেশগুলোতেও মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নের খবর পাওয়া গেছে। এখানেও একই অবস্থা।

মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা জানান, একটি টাওয়ারে সাধারণত যতটুকু ইন্টারনেট কাভার হয়, তার চেয়ে বেশি মোবাইল অ্যাকসেস হচ্ছে। তাই বাফারিং হচ্ছে।

কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাজি আমিনুর রশীদ ইয়াছিন বলেন, ‘এটা সরকারের নির্দেশেই হয়েছে। আগের সমাবেশেও এমন হয়েছে। এগুলো করে নেতা-কর্মীদের দমিয়ে রাখা যাবে না।’

বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে শনিবার সকাল থেকেই দলে দলে আসছেন নেতা-কর্মীরা। তাদের স্লোগানে মুখরিত সমাবেশস্থল টাউন হল মাঠ।

বেলা ১১টায় কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সমাবেশ শুরু হয়েছে। সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দলটির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসনবিষয়ক সম্পাদক হাজি আমিনুর রশীদ ইয়াছিন।

অন্য বিভাগীয় সমাবেশগুলোর মতো কুমিল্লাতেও ফাঁকা চেয়ার রাখা হয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটিরভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দুপুর ১টায় তার সমাবেশস্থলে আসার কথা রয়েছে।

img

ইরাকে ‘সন্ত্রাসী’ হামলায় সেনা কর্মকর্তাসহ ৫ সৈন্য নিহত

প্রকাশিত :  ০৬:২৩, ১৪ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৩৯, ১৪ মে ২০২৪

সন্ত্রাসী হামলায় ইরাকে ৫ সৈন্য নিহত হয়েছেন।

সোমবার (১৩ মে) ইরাকের মধ্যাঞ্চলীয় প্রদেশ সালাহেদ্দিনে সেনা চৌকিতে হামলায় তারা নিহত হন।

নিহতদের মধ্যে একজন সেনা কর্মকর্তা ও অন্য চারজন সেনাসদস্য। মঙ্গলবার (১৪ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

অবশ্য ইরাকের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘সন্ত্রাসী হামলাকে ব্যর্থ করার সময়’ একজন অফিসার এবং তার রেজিমেন্টের বেশ কয়েকজন সদস্য নিহত হয়েছেন।

একটি নিরাপত্তা সূত্র বলেছে, ‘দায়েশ (ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠী) সন্ত্রাসীরা মাতেবিজা গ্রামের একটি সেনা চৌকিতে আক্রমণ চালিয়ে ‘চারজন সৈন্য এবং রেজিমেন্ট কমান্ডারকে হত্যা করে।’

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে সিরিয়া এবং ইরাকে আইএসের উত্থান ঘটে। সেসময় দুই দেশের বিশাল ভূখণ্ড দখল করে নিজেদের পৃথক রাষ্ট্র ঘোষণা করেছিল আন্তর্জাতিক এই উগ্রবাদী গোষ্ঠী। তবে ২০১৭ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের সমর্থিত ইরাকি বাহিনী ইরাকে আইএসকে পরাজিত করে।

এরপর ২০১৯ সালে মার্কিন-সমর্থিত কুর্দি বাহিনীর কাছে সিরিয়ার শেষ অঞ্চলটিও হারায় সন্ত্রাসী এই গোষ্ঠীটি। কিন্তু আইএসের অবশিষ্ট কিছু দল এখনও তাদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।

বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং মরুভূমির আস্তানা থেকে তারা বিভিন্ন সময়ই প্রাণঘাতী হামলা চালিয়ে থাকে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জাতিসংঘ বলেছে, ইরাক ও সিরিয়া-জুড়ে আইএসের এখনও ‘৩ হাজার থেকে ৫ হাজার যোদ্ধা’ রয়েছে।