img

জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো আরও ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ

প্রকাশিত :  ০৫:৫০, ২৭ নভেম্বর ২০২২

জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো আরও ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ

জনমত ডেস্ক: দেশের জাতীয় গ্রিডে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হয়েছে।

শনিবার (২৬ নভেম্বর) রাতে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানায়।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার থেকে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানির নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্রে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে আরও কয়েকটি প্রকল্প থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ যুক্ত হবে।

চলতি বছরের জুন মাসের শেষের দিকে এপিএসসিএল নতুন নির্মিত চারশ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট (ইস্ট) থেকে পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করে। প্রাথমিক পর্যায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন কম হলেও পর্যায়ক্রমে তা বাড়তে থাকে।

বর্তমানে এপিএসসিএলের চলমান ছয়টি ইউনিট থেকে দৈনিক ১ হাজার ২৯৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। ২০৩০ সালের মধ্যে এই কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৬ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করার লক্ষ্যে অধিক গ্যাস ব্যবহারকারী ছোট ইউনিটগুলোর পরিবর্তে বৃহৎ ইউনিট স্থাপনের কাজ হাতে নেওয়া হয়। এর অংশ হিসেবে ২০১৫ সালের ২২ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক কমিটির সভায় কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট (ইস্ট) নামে প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়। 

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে এটির নির্মাণ কাজ পায় চায়না ন্যাশনাল টেকনিক্যাল ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশন এবং চায়না ন্যাশনাল কর্পোরেশন ফর ওভারসিজ ইকোনমিকস কো-অপারেশন কনস্ট্রাকশন। প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয় ১৮০ দশমিক ৩২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

img

তলে-তলে আবার কি করে সেটা তো বলা মুশকিল: কাদের

প্রকাশিত :  ০৯:১৪, ১৪ মে ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৯:১৫, ১৪ মে ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র বাংলাদেশ সফর বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমি এ নিয়ে কোনো আলোচনা করতে চাই না। রুটিন আসা আসবে, যাবে। ‘তারা কি করছে না করছে জানি না। তারা উপরে-উপরে পাত্তা দেয় না, তলে-তলে আবার কি করে সেটা তো বলা মুশকিল।’

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একজন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তাকে নিয়ে বাংলাদেশ এত মাতামাতি কেন? তার প্রয়োজনে সে এসেছে। তাদের অ্যাজেন্ডা আছে। সম্পর্ক যখন থাকে সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা থাকে। তো সেটা তারা করতে আসছেন। আমরা দাওয়াত করে কাউকে আনছি না।’

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কোনো প্রকার স্যাংশন, ভিসানীতি এগুলোর কেয়ার করি না।’