এক নজরে দেখে নিন

img

ডাকসু ও হলগুলোর নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল

প্রকাশিত :  ০৫:১৩, ১২ মার্চ ২০১৯
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:০৮, ১২ মার্চ ২০১৯

 ডাকসু ও হলগুলোর নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল

ডাকসু নির্বাচনের ফলাফল

ক্রমভিপিজিএসএজিএস
নুরুল হক নুরগোলাম রাব্বানী (ছাত্রলীগ)সাদ্দাম হোসেন (ছাত্রলীগ)

হল সংসদ নির্বাচনের ফলাফল

ক্রমহলভিপিজিএসএজিএস
সলিমুল্লাহ মুসলিম হলমুজাহিদ কামাল উদ্দিন (ছাত্রলীগ)জুলিয়াস সিজার তালুকদার (ছাত্রলীগ)নওশের আহমেদ (ছাত্রলীগ)
ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলহোসাইন আহম্মদ সোহান (ছাত্রলীগ)ইরফানুল হাই সৌরব (ছাত্রলীগ) 
জগন্নাথ হলউৎপল বিশ্বাস (ছাত্রলীগ)কাজল দাশ (ছাত্রলীগ)অতুনু বর্মন (ছাত্রলীগ)
ফজলুল হক মুসলিম হলমাহমুদুল হাসান তমাল (স্বতন্ত্র)মাহফুজুর রহমান (ছাত্রলীগ)সাহিনুর রহমান (ছাত্রলীগ)
শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলসাইফুল্লাহ আব্বাসি অনন্ত (ছাত্রলীগ)তৌফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)সুরাপ মিয়া (ছাত্রলীগ)
রোকেয়া হলইশরাত জাহান তন্বী (ছাত্রলীগ)সায়মা আক্তার প্রমী (ছাত্রলীগ) 
মাস্টারদা সূর্যসেন হলমারিয়াম জামান খান সোহান (ছাত্রলীগ)সিয়াম রহমান (ছাত্রলীগ)মোরশেদ সালাম (ছাত্রলীগ)
হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলশহিদুল হক শিশির (ছাত্রলীগ)মেহেদী হাসান মিজান (ছাত্রলীগ)সাদিল আব্বাস (ছাত্রলীগ)
শামসুন নাহার হলশেখ তাসনিম আফরোজ (স্বতন্ত্র)আফসানা ছপা (স্বতন্ত্র)ফাতিমা আক্তার (স্বতন্ত্র)
১০কবি জসিম উদ্দীন হলমো. ফরহাদ আলী (ছাত্রলীগ)ইমাম হাসান (ছাত্রলীগ)সাইফুল ইসলাম (ছাত্রলীগ)
১১স্যার এ. এফ. রহমান হলআব্দুল আলীম খান (ছাত্রলীগ)আব্দুর রহিম সরকার (ছাত্রলীগ)আল আমিন (ছাত্রলীগ)
১২বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলআকমল হোসেন (ছাত্রলীগ)মো. মেহেদী হাসান শান্ত (ছাত্রলীগ)মো. জুলফিকার হাসান (ছাত্রলীগ)
১৩মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলশরিফুল ইসলাম শাকিল (ছাত্রলীগ)হাসিবুল হোসেন শান্ত (ছাত্রলীগ)আব্দুল্লাহ আল মুমিন আবির (ছাত্রলীগ)
১৪বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলসুস্মিতা কুণ্ডু (ছাত্রলীগ)সাগুপ্তা বুশরা (স্বতন্ত্র) 
১৫অমর একুশে হলমো. মেহেদী হাসান সুমন (ছাত্রলীগ)আহসান হাবীবআলিফ আল আহমেদ
১৬বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলরিকি হায়দার আশা (স্বতন্ত্র)সারা বিনতে জামাল (ছাত্রলীগ)সাবরিনা স্বর্ণা (ছাত্রলীগ)
১৭বিজয় একাত্তর হলসজীবুর রহমান সজীব (ছাত্রলীগ)আহসান নাজমুল হাসান নিশান (ছাত্রলীগ)মুহাম্মদ আবু ইউনুস (ছাত্রলীগ)
১৮কবি সুফিয়া কামাল হলতানজিনা আক্তার সুমা (স্বতন্ত্র)

মুনিরা শারমিন (স্বতন্ত্র)

 

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্র সংসদ : ভিপি-আকমল হোসেন, জিএস-মেহেদী হাসান শান্ত, এজিএস-জুলফিকার হাসান পিয়াস নির্বাচিত হয়েছেন। এই হলে সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক ও একটি সদস্য পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী জিতেছেন।

অন্য সব পদে জিতেছে ছাত্রলীগ?

কুয়েত মৈত্রী হল : কুয়েত মৈত্রী হলে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। ভিপি পদে জিতেছেন সুস্মিতা দে, জিএস পদে জিতেছেন সাগুফতা বুশরা মিশান। এই হলেই সিল মারা ব্যালটের বস্তা পাওয়া যায়। 

অমর একুশে হল : ভিপি পদে জয়ী হয়েছেন মেহেদী হাসান সুমন। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত। জিএস হয়েছেন ছাত্রলীগের প্যানেলের আহসান হাবীব। অন্য পদগুলোতেও ছাত্রলীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছে। 

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল : শহীদুল্লাহ হলে ছাত্রলীগের পূর্ণ প্যানেল জয়ী হয়েছে। ভিপি হয়েছেন হোসাইন আহমদ সোহান, জিএস হয়েছেন ইরফানুল হাই সৌরভ। 

কবি জসীমউদ্দীন হল : ভিপি পদে ফরহাদ আলী, জিএস-ইমাম হাসান ও এজিএস পদে সাইফুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছে। এই হলে ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল জয়ী হয়েছেন। 

হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল : ভিপি শহীদুল হক শিশির, জিএস মেহেদি হাসান মিজান, এজিএস সাদিল আব্বাস নির্বাচিত হয়েছেন। এই হলে সব পদে জয়ী হয়েছে ছাত্রলীগ। 

মাস্টার দা সূর্যসেন হল : এই হলের ছাত্র সংসদে ভিপি মারিয়াম জামান খান সোহান, জিএস সিয়াম রহমান, এজিএস সালাম মোরশেদ নির্বাচিত হয়েছেন। বহিরাঙ্গন ক্রীড়া সম্পাদক ও সাহিত্য সম্পাদক ছাড়া সব পদে জয়ী হয়েছে ছাত্রলীগ। ওই দুই পদে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। 

বিজয় একাত্তর হল : নতুন এই হলে ভিপি সজিবুর রহমান সজিব, জিএস নাজমুল হাসান নিশান, এজিএস আবু ইউনুস নির্বাচিত হয়েছেন। এই হলে সব পদে জয়ী হয়েছে ছাত্রলীগ। 

মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল : ভিপি শরিফুল ইসলাম শাকিল, জিএস হাসিবুল হোসেন শান্ত এবং এজিএস আবদুল্লাহ আল মুমিন আবির জয়ী হয়েছেন। সব পদে ছাত্রলীগ জয়ী হয়েছে। 

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল : ভিপি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী রিকি হায়দার আশা জিতেছেন। তিনি ক্যাম্পাসে ও হলের জনপ্রিয় একজন বিতার্কিক। জিএস পদে সারা বিনতে কামাল ও এজিএস পদে সাবরিনা স্বর্ণা জিতেছেন। তারা দু’জনই ছাত্রলীগ সমর্থিত প্রার্থী। সংস্কৃতি ও সাহিত্য সম্পাদক পদে জিতেছেন স্বতন্ত্র দুই প্রার্থী। বাকি সব পদে জয়ী ছাত্রলীগ। 

সলিমুল্লাহ মুসলিম হল : ভিপি মুজাহিদ কামাল উদ্দিন, জিএস জুলিয়াস সিজার তালুকদার এবং এজিএস নওশের আহমেদ নির্বাচিত হয়েছেন। বাকিসহ পদও পেয়েছে ছাত্রলীগ। 

শামসুন্নাহার হল : ভিপি শেখ তাসনিম আফরোজ, জিএস আফসানা ছপা, এজিএস ফাতিমা আক্তার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনজনই স্বতন্ত্র প্যানেল ছিলেন। তবে তারা কোটা আন্দোলনের সমর্থক সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতা। ৮ পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বাকি ৫ পদে জিতেছেন ছাত্রলীগ প্যানেলের প্রার্থীরা। 

জগন্নাথ হল : ভিপি উৎপল বিশ্বাস, জিএস কাজল দাশ, এজিএস অতুনু বর্মন নির্বাচিত হয়েছেন। সব পদে জিতেছে ছাত্রলীগ। 

শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল : ভিপি সাইফুল্লাহ আব্বাসি অনন্ত, জিএস তৌফিকুল ইসলাম, এজিএস সুরাপ মিয়া নির্বাচিত হয়েছেন। জিএস স্বতন্ত্র, বাকি সব পদে জিতেছে ছাত্রলীগ। 

ফজলুল হক মুসলিম হল : ভিপি মাহমুদুল হাসান তমাল, জিএস মাহফুজুর রহমান, এজিএস সাহিনুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। ভিপি স্বতন্ত্র প্রার্থী। পাঁচটি স্বতন্ত্র ও আটটি পদে জিতেছে ছাত্রলীগ। 

স্যার এ এফ রহমান হল : ভিপি আবদুল আলীম খান, জিএস আবদুর রহিম সরকার, এজিএস আল আমিন নির্বাচিত হন। ছাত্রলীগ পূর্ণাঙ্গ প্যানেলে জয়ী হয়েছে। 

কবি সুফিয়া কামাল হল : ভিপি পদে স্বতন্ত্র প্যানেলের তানজিনা আক্তার সুমা এবং জিএস পদে একই প্যানেলের মনিরা শারমিন জয়ী হয়েছেন। তারা কোটা আন্দোলনের সমর্থক সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নেতা। 

রোকেয়া হল : ভিপি হয়েছেন ইশরাত জাহান তন্বী, জিএস সায়মা আক্তার প্রমি এবং এজিএস ফালগুনী দাস তন্বী নির্বাচিত হয়েছেন। তিনটি বাদে ১০টি পদ পেয়েছে ছাত্রলীগ। রোকেয়া পরিষদ নামে সাধারণ ছাত্রীদের প্যানেল অপর তিনটি পদ পেয়েছে।

img

চবির পঞ্চম সমাবর্তন ৮ ডিসেম্বর

প্রকাশিত :  ১৩:৩০, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের অন্যতম স্বায়ত্তশাসিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)। প্রতিষ্ঠার ৫৭ বছরে চবিতে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। সর্বশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৮ বছরের বেশি সময় আগে ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি। 

দেশের অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও নিয়মিত সমাবর্তন আয়োজন করে চলেছে। সেখানে চবিতে গড়ে ১৪ বছরে একবার সমাবর্তন হচ্ছে। এদিকে ৯ বছর পর আগামী ডিসেম্বরে চবির ৫ম সমাবর্তনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।  

রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের মঙ্গলবার দুপুরে বঙ্গভবনে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় ও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাতের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তাব করলে রাষ্ট্রপতি এতে সম্মতি প্রকাশ করেন এবং আগামী ৮ ডিসেম্বর সমাবর্তনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণের জন্য উপাচার্যকে নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া রাষ্ট্রপতি উপাচার্যকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন ও তার সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন। 

উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ৪ বার সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত হয়েছে ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি। রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের সভাপতিত্বে ৭ হাজার ১৯৪ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে চবির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সমাবর্তন ছিল এটি। এর আগে তৃতীয়বারের মতো সমাবর্তন হয় ২০০৮ সালে। এছাড়া প্রথম সমাবর্তন ১৯৯৪ সালে এবং দ্বিতীয় বার ১৯৯৯ সালে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

শিক্ষা এর আরও খবর