img

জনগণের টাকা লুটতে বিদ্যুতের দাম বারবার বাড়ানো হচ্ছে’

প্রকাশিত :  ১৬:২৬, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩

জনগণের টাকা লুটতে বিদ্যুতের দাম বারবার বাড়ানো হচ্ছে’

জনমত ডেস্ক:  জনগণের কাছ থেকে টাকা লুট করতেই সরকার বিদ্যুতের দাম বারবার বাড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।তিনি বলেন, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করতে হলে তা কমিশনের মাধ্যমে যায়, গণশুনানি লাগে। এ গণশুনানিকে উপেক্ষা করে সরকার বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করেছিল। আবার একইভাবে তারা আরও ৫ শতাংশ বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করেছে। মাসে মাসে নাকি বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে। অর্থাৎ আজকে সরকারের হাতে টাকা নেই। এ দেশের সাধারণ মানুষ থেকে লুট করে টাকা নেওয়ার জন্য বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করছে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করছে, পানির দাম বৃদ্ধি করছে। অথচ সরকার জনগণকে বিদ্যুৎ দিতে পারে না, গ্যাস দিতে পারে না, পানি দিতে পারে না। এ দেশের মানুষের অবস্থা আজকে অত্যন্ত দুর্বিষহ।

মঙ্গলবার দুপুরে গাবতলী বাস টার্মিনালের কাছে ‘নীরব পদযাত্রা’র তৃতীয় দিনের কর্মসূচির শুরুতে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মোশাররফ এসব কথা বলেন। 

বিদ্যুৎ বিভাগ মঙ্গলবার সকালে এক প্রজ্ঞাপনে পাইকারিতে গড়ে ৮ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং খুচরায় ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ফেব্রুয়ারি মাসের জন্য বিদ্যুতের নতুন মূল্যহার নির্ধারণ করেছে। 

টাকার অভাবে পণ্য খালাস হচ্ছে না উল্লেখ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊধর্বগতিও একই কারণ। তারা আজকে পণ্য আমদানি করতে পারছে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের স্টিমার এসে বসে আছে। টাকা দিতে পারে না বলে মাল খালাস করতে পারে না। আবার বড় বড় কথা বলে। কারা নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রবমূল্য বৃদ্ধি করছে? আওয়ামী লীগের সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা, যারা বিদেশে টাকা পাচার করে। আজকে এ দেশে দুর্ভিক্ষের অবস্থা সৃষ্টি করেছে, অর্থনীতি ধবংস করে দিয়েছে।

দুর্নীতির সূচকে বাংলাদেশের অবনমনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এত লেখালেখি হচ্ছে, বিদেশিরা চাপ দিচ্ছেন, তারপরও গত কয়েক মাসে দেখেন কী পরিমাণ দুর্নীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। সারা পৃথিবীর বুকে দুর্নীতির পরিলেখকে আমরা সর্বনিম্ন ১৩ নম্বরে ছিলাম। সেটা আরও একধাপ কমে দেখা গেল ১২-তে নিচে নেমে এসেছে। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক হিসাবেও দেখা যাচ্ছে, দুর্নীতি দমন তো দূরের কথা, দুর্নীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। দুর্নীতি করে আওয়ামী লীগের সিন্ডিকেট, অতএব তাদের দুর্নীতি দমন করা সম্ভব নয়। সেজন্য দেশের মানুষ এই সরকারের পদত্যাগ চায়, যত দ্রুত বিদায় করতে চায়।

বিএনপির পদযাত্রা সরকারের বিদায়ের অগ্রিম শোভাযাত্রা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের এত নির্যাতনের পরও বিএনপি ঘরে বসে যায়নি, এ দেশের জনগণও বসে যায়নি। বরং সরকারকে বিদায় করার জন্য রাস্তায় নেমেছে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি, রাস্তায় আছি। আওয়ামী লীগ ভয়ে ভীত হয়ে বিএনপির পথযাত্রাকে নানা নামে সমালোচনা করছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা বলতে চাই, এ সরকারের সময় শেষ। আগামী দিনের বাংলাদেশ হবে খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের বাংলাদেশ। অতএব এ সরকারকে বলব বিদায় নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিন। আমরা কিন্তু বিদায়ের অগ্রিম শোভাযাত্রার এ পদযাত্রা করছি। এটাকে যা-ই মনে করেন না কেন, সরকারের বিদায়ের এটা হচ্ছে বিএনপির শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা।

খন্দকার মোশাররফ বলেন, বেশি সময় নাই। আমরা দ্রুত এ সরকারকে বিদায় দিতে সমর্থ হব। এজন্য আমাদের মধ্যে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান ও সদস্য সচিব আমিনুল হক। 

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবিতে দুপুর আড়াইটায় ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে মাজার রোড দিয়ে মিরপুর এক নম্বর হয়ে ১০ নম্বর গোল চত্বর পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার পথে দেড় ঘণ্টার ‘নীরব পদযাত্রা’ করেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। 

এতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। রাজধানীর গাবতলী-মিরপুরের ব্যস্ততম সড়কে পদযাত্রার কারণে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। সড়কে বিভিন্ন পয়েন্টে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

চারদিনের এ পদযাত্রা কর্মসূচির প্রথম দিন গত শনিবার বাড্ডার সুবাস্তু টাওয়ার থেকে মালিবাগের আবুল হোটেল পর্যন্ত, সোমবার যাত্রাবাড়ী থেকে জুরাইন রেলগেট পর্যন্ত পথযাত্রা করে বিএনপি। বুধবার শেষ দিনে এই কর্মসূচি হবে মুগদা থেকে মালিবাগ পর্যন্ত।

পদযাত্রায় আরও অংশ নেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টু, হাবিবুর রহমান হাবিব, আবদুস সালাম আজাদ, নাজিম উদ্দিন আলম, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, মীর সরাফত আলী সপু, ডা. রফিকুল ইসলাম, সাইফুল আলম নিরব, রিয়াজ উদ্দিন নসু, এসএম জাহাঙ্গীর, মহানগর উত্তরের মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি, এসএ ছিদ্দিক সাজু, মহিলা দলের সুলতানা আহমেদ, নায়াবে ইউসুফ, ফরিদা ইয়াসমীন, যুবদলের মামুন হাসান, মোনায়েম মুন্না, শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএস জিলানি, রাজিব আহসান, ছাত্রদলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।

জাতীয় এর আরও খবর

img

উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় বিএনপির ৭৩ নেতা বহিষ্কার

প্রকাশিত :  ১৪:৫৮, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিতব্য প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অংশ নেওয়া তৃণমূলের ৭৩ জন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এর মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ২৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ২৪ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ২১ জন রয়েছেন।

আজ শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কৃত নেতারা হলেন-
চট্টগ্রাম বিভাগ : ১. মোসা. শিরীন আক্তার, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, বান্দরবান জেলা মহিলা দল, বান্দরবান জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ২. মো. রিটন, সাবেক দপ্তর সম্পাদক, আলীকদম উপজেলা বিএনপি, বান্দরবান জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৩. মোসা. জাহানারা জাহাঙ্গীর, সভাপতি, মহেশখালী উপজেলা মহিলা দল, জেলা কক্সবাজার (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৪. জাহাদুল হুদা, সভাপতি, মহেশখালী উপজেলা যুবদল, জেলা কক্সবাজার (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)।
রাজশাহী বিভাগ : ১. কায়সার আহমেদ, সাবেক সহসভাপতি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রদল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ২. মো. কামাল উদ্দীন, সদস্য, ভোলাহাট উপজেলা বিএনপি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৩. মোসা. রেশমাতুল আরস রেখা, মহিলা দলনেত্রী, ভোলাহাট উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৪. মোহা. আনোয়ারুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৫. বাবর আলী বিশ্বাস, সদস্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী)। ৬. আতাউর রহমান খসরু, আহ্বায়ক, মাত্রাই ইউনিয়ন বিএনপি, কালাই উপজেলা, জয়পুরহাট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. শামীমা আক্তার (বেদেনা), সদস্য, জয়পুরহাট জেলা মহিলা দল ও সহসভাপতি, ক্ষেতলাল উপজেলা মহিলা দল, জয়পুরহাট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. ইমতিয়াজ আহমেদ হীরা, সাবেক ভিপি, নাটোর সদর উপজেলা, নাটোর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. আফজাল হোসেন, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, নলডাঙ্গা উপজেলা বিএনপি, নাটোর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১০. মোসা. মহুয়া পারভিন, সভাপতি, নলডাঙ্গা উপজেলা মহিলা দল, নাটোর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
ময়মনসিংহ বিভাগ : ১. এ বি এম কাজল সরকার, সাবেক ছাত্রনেতা, হালুয়াঘাট উপজেলা বিএনপি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. মোসা. সুমি বেগম, সহকুটির শিল্পবিষয়ক সম্পাদক, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা মহিলা দল (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. মোসা. মনোয়ারা বেগম, সহসভাপতি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা মহিলা দল (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. অ্যাড. হাসনাত তারেক, সদস্য, আইনজীবী ফোরাম, হালুয়াঘাট উপজেলা, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. জাহাঙ্গীর আলম খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা যুবদল, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. শামসুর রশিদ মজনু, সাবেক সহসভাপতি, ধোবাউড়া উপজেলা বিএনপি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. ইমরান হাসান পল্লব, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ফুলপুর পৌর বিএনপি, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. কামাল উদ্দীন, যুগ্ম আহ্বায়ক, পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপি, কিশোরগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. নাজমুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি ও প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক, সদর উপজেলা, কিশোরগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১০. নাজমুল আলম, সদস্য, হোসেনপুর উপজেলা বিএনপি, কিশোরগঞ্জ জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১১. ফরিদ আল-রাজি, সাবেক সদস্য, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা ছাত্রদল (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১২. হুমায়ুন কবির, সদস্য, হালুয়াঘাট উপজেলা যুবদল, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৩. এ বি এম সাইফুল মালেক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, কাকিলাকুড়া ইউনিয়ন বিএনপি, শ্রীবর্দী উপজেলা, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৪. আব্দুর রহিম বাদশা, সাধারণ সম্পাদক, ০১ নং ওয়ার্ড, শ্রীবর্দী শহর বিএনপি, শেরপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৫. সাদমান সৌমিক মুন, সভাপতি, গোসাইপুর ইউনিয়ন ছাত্রদল, শ্রীবর্দী উপজেলা, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৬. জোবায়দুল ইসলাম রাজন, আহ্বায়ক, শ্রীবর্দী উপজেলা ছাত্রদল, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৭. মোঃ আমিনুল ইসলাম বাদশা, সদস্য, ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপি ও সদস্য, শেরপুর জেলা বিএনপি (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১৮. মেহেদী হাসান মামুন, আহ্বায়ক, ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল, শেরপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
সিলেট বিভাগ : ১. সেবুল মিয়া, সহসাংগঠনিক সম্পাদক, যুক্তরাজ্য বিএনপি, বিশ্বনাথ উপজেলা, সিলেট জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. গৌউছ খান, সাবেক আহ্বায়ক, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপি, সিলেট জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. ছবি চৌধুরী, সহসভাপতি, সুনামগঞ্জ জেলা মহিলা দল ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, দিরাই উপজেলা বিএনপি, সুনামগঞ্জ জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. রাহেলা বেগম হাসনা, সাংগঠনিক সম্পাদক, বড়লেখা উপজেলা বিএনপি ও সাধারণ সম্পাদক মৌলভীবাজার জেলা মহিলা দল, মৌলভীবাজার জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. গোলাপ মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক, দিরাই উপজেলা বিএনপি, সুনামগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. গণেন্দ্র চন্দ্র দাস, সভাপতি, শাল্লা উপজেলা বিএনপি, সুনামগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. স্বপ্না শাহীন বেগম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপি, সিলেট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. আব্দুল রব সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক, খাজানজি ইউনিয়ন বিএনপি, বিশ্বনাথ উপজেলা, সিলেট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. কাউছার খান, যুগ্ম সম্পাদক, বিশ্বনাথ উপজেলা, স্বেচ্ছাসেবক দল, সিলেট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
বরিশাল বিভাগ : ১. ফায়জুল কবির তালুকদার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জিয়ানগর উপজেলা বিএনপি, পিরোজপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
ঢাকা বিভাগ : ১. আফরোজা রহমান লিপি, সভাপতি, সিঙ্গাইর উপজেলা মহিলা দল, মানিকগঞ্জ জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. জাহিদুর রহমান তুষার, যুগ্ম আহ্বায়ক, হরিরামপুর উপজেলা যুবদল, মানিকগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. তোফাজ্জল হোসেন তোফাজ, সিনিয়র সহসভাপতি, সিঙ্গাইল উপজেলা বিএনপি, মানিকগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. মোশারফ হোসেন মুসা, সদস্য, হরিরামপুর উপজেলা বিএনপি, মানিকগঞ্জ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. এজাদুর রহমান মিলন, সহসভাপতি, গাজীপুর জেলা বিএনপি ও সদস্য, সদর উপজেলা বিএনপি, গাজীপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
কুমিল্লা বিভাগ : ১. সাজ্জাদ মোর্শেদ, সহপ্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল, নাসিরনগর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. ওমরাহ খান, সাবেক সহ-সভাপতি, নাসিরনগর উপজেলা বিএনপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. শামীম ইস্কান্দার, সাধারণ সম্পাদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জিয়া পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. হানিফ আহমেদ সবুজ, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, সরাইল উপজেলা যুবদল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. মাজহারুল ইসলাম, সদস্য, লাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপি, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. হালিমা আক্তার শিমু, সহনারী অধিকার বিষয়ক সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দল, মেঘনা উপজেলা, কুমিল্লা উত্তর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. দিলারা শিরীন, সহসাধারণ সম্পাদক, কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দল, মেঘনা উপজেলা, কুমিল্লা উত্তর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. রমিজ উদ্দীন লন্ডনী, যুগ্ম আহ্বায়ক, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপি ও আহ্বায়ক, মেঘনা উপজেলা বিএনপি, কুমিল্লা উত্তর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
খুলনা বিভাগ : ১. মোসা. রোমানা আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক, মেহেরপুর জেলা বিএনপি ও সদস্য, সদর উপজেলা বিএনপি (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. ইশরাত জাহান পুনম, সহসভাপতি, কুষ্টিয়া জেলা মহিলা দল, খোকসা উপজেলা, কুষ্টিয়া জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. মেহেদী হাসান মিন্টু, সদস্য, রামপাল উপজেলা বিএনপি ও আহ্বায়ক, বাগেরহাট জেলা তাঁতী দল, বাগেরহাট জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
রংপুর বিভাগ : ১. সরোয়ার হোসেন, সিনিয়র সহসভাপতি, ঘোড়াঘাট উপজেলা বিএনপি, দিনাজপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. মো. সেলিম, যুববিষয়ক সম্পাদক, ঘোড়াঘাট উপজেলা যুবদল, দিনাজপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. মোসা. পারুল নাহার, সহসভাপতি, হাকিমপুর উপজেলা বিএনপি, দিনাজপুর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. আব্দুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক, বিরামপুর পৌর বিএনপি, দিনাজপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. মোসা. উম্মে কুলসুম বানু, সাধারণ সম্পাদক, বিরামপুর উপজেলা মহিলা দল, দিনাজপুর জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. মোসা. লতিফা আক্তার, সাবেক সভাপতি, পাটগ্রাম উপজেলা মহিলা দল, লালমনিরহাট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৭. মোসা. মাকতুফা ওয়াসিম বেলী, আহ্বায়ক, হাতিবান্ধা উপজেলা মহিলা দল, লালমনিরহাট জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৮. ইমান আলী, সহসভাপতি, রৌমারী উপজেলা বিএনপি, কুড়িগ্রাম জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৯. সেকেন্দার আলী চাঙ্গা, সদস্য, রৌমারী উপজেলা বিএনপি ও সদস্য, কুড়িগ্রাম উপজেলা কৃষক দল, কুড়িগ্রাম জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১০. মোসা. তাজমিন নাহার (শাপলা), সহসভাপতি, রৌমারী উপজেলা মহিলা দল, কুড়িগ্রাম জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ১১. শাহ মো. ফরহাদ হোসেন অনু, যুগ্ম আহ্বায়ক, পীরগাছা উপজেলা বিএনপি, রংপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।
ফরিদপুর (সাংগঠনিক) বিভাগ : ১. জানে আলম, সদস্য সচিব, চরভদ্রাসন উপজেলা কৃষক দল, ফরিদপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ২. ফারুক মৃধা, প্রাথমিক সদস্য, চরভদ্রাসন উপজেলা বিএনপি, ফরিদপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৩. শাহিদ আল-ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক, ফরিদপুর জেলা কৃষক দল, সদর উপজেলা, ফরিদপুর জেলা (ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৪. একেএম নাজমুল হাসান, সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল ও সদর উপজেলা, ফরিদপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৫. রউফ উন-নবী, সাবেক সভাপতি, সদর উপজেলা বিএনপি, ফরিদপুর জেলা (উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী)। ৬. শারমিন আক্তার টুকটুকি, সহসভাপতি, রাজবাড়ী জেলা মহিলা দল, সদর, রাজবাড়ী জেলা (মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী)।