img

দেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৮.১৩,মাথাপিছু আয় ১৯০৯ ডলার

প্রকাশিত :  ০৬:৪০, ২০ মার্চ ২০১৯

দেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৮.১৩,মাথাপিছু আয় ১৯০৯ ডলার

জনমত রিপোর্ট ।। দক্ষিণ এশিয়ার কোন দেশেই ২০১৮-১৯ অর্থবছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে না। এই সময়ে প্রবৃদ্ধি বাড়বে শুধু বাংলাদেশেই।
বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন প্রথমবারের মত ৮ দশমিক ১৩ শতাংশের ঘর ছাড়িয়ে \r\nযাবে বলে প্রাক্কলন করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। গত অর্থবছর জিডিপি \r\nপ্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়ে ১ হাজার ৯০৯ ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন তিনি।
 ভারতের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ৭ দশমিক ২ শতাংশ। গত মাসে তাদের পরিসংখ্যান ব্যুরো কমিয়ে ৭ শতাংশ করেছে।
পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি ৪দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ দশমিক ৩ শতাংশ করা হয়েছে।
চীনের প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে বছর শেষে প্রাক্কলন ৬ দশমিক ৪ শতাংশ করা হয়েছে।  প্রবৃদ্ধির সঙ্গে দেশের মাথাপিছু আয়ও বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৯০৯ কোটি। গত \r\nঅর্থবছর বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল এক হাজার ৭৫১ ডলার। অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলে আসছিলেন, প্রবৃদ্ধির হার এবারই আট শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। অর্থমন্ত্রী ব্রিফিংয়ে বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন \r\nঅনুযায়ী চলতি অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকার \r\nদাঁড়াবে প্রায় ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ১৭৭ কোটি টাকায়। গত অর্থবছরে জিডিপির আকার \r\nছিল ২২ লাখ ৫০ হাজার ৪৭৯ কোটি টাকা।

img

ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা যাবে কুরবানির আগেই : রাষ্ট্রদূত

প্রকাশিত :  ১১:১০, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত এইচ ই মি. পাওলো ফার্নান্দো ডিয়াজ পেরেজ জানিয়েছেন, সরকার অনুমতি দিলে কুরবানির ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা যাবে।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ডিপ্লোমেটিক কারেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ আয়োজিত \'ডিক্যাব টক\' অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ডিক্যাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিবের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিক্যাবের সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করেছে। দীর্ঘদিন থেকে ব্রাজিল সারা বিশ্বে গোমাংস রপ্তানি করে আসছে। এর আগে বাংলাদেশে মাংস রপ্তানির আগ্ৰহ দেখিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশে জীবন্ত পশুর বিশাল চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার অনুমতি দিলে আগামী জুনের ভেতর জীবন্তু গরু আনা সম্ভব।

রাষ্ট্রদূত পেরেজ বলেন, বাংলাদেশ ব্রাজিলের সঙ্গে দীর্ঘদিন থেকে দ্বিপাক্ষিক চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো উচ্চতায় নিয়ে যেতে দুই দেশের সরকার কাজ করছে।

বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিলে পাট রপ্তানির বিষয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাত পণ্য নেওয়ার আগ্ৰহ প্রকাশ করেছে ব্রাজিলের ব্যবসায়ীরা। আশা করি খুব দ্রুত এ বিষয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পারব।