img

‘আল্লাহ ঘর হারাদের মুখে হাসি ফিরিয়ে পুনর্বাসিত করুক’

প্রকাশিত :  ১০:২৯, ২২ আগষ্ট ২০১৮
সর্বশেষ আপডেট: ১৩:৩৪, ২২ আগষ্ট ২০১৮

‘আল্লাহ ঘর হারাদের মুখে হাসি ফিরিয়ে পুনর্বাসিত করুক’

স্পোর্টস ডেস্ক ।।  ভারতের কেরালায় এখনও দুর্যোগ কাটেনি। আরও বৃষ্টি, আরও দুর্ভোগ অপেক্ষা করছে উপকূলবর্তী এই রাজ্যের। বৃষ্টিতে ভেসে গেছে জমির ফসল। কেরালার বন্যা দুর্গতদের পাশে দাঁড়ালেন পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিক।

পাকিস্তানের সাবেক এ অধিনায়ক বিয়ে করেছেন ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জাকে। শ্বশুড়বাড়ির লোকজনের এমন অবস্থার উন্নতির জন্য বুধবার ঈদুল আযহার নামাজ শেষে প্রার্থনা করেছেন শোয়েব মালিক।ঈদের নামাজ শেষে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার টুইটারে লেখেন, ঈদ মোবারক দোস্তো। আমি কেরালার বন্যা দুর্গতদের জন্য প্রার্থনা করেছি। আল্লাহ, ঘর হারাদের মুখে হাসি ফিরিয়ে তাদের পুনর্বাসিত করুক।

এর আগে ভারতের কেরালার বন্যা পরিস্থিতিতে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার শহীদ আফ্রিদি।

কেরালার বন্যার্ত মানুষদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে আফ্রিদি টুইটারে লেখেন,ভারতের কেরালার ভয়াবহ বন্যা দেখে আমি মর্মাহত। আফ্রিদি ফাউন্ডেশন আপনাদের সমব্যথী এবং সেখানকার ভাইবোনেদের পাশে আছে। আল্লাহ যেন আপনাদের কষ্ট লাঘব করে এবং তাড়াতাড়ি আপনারা যেন ত্রাণ পান।

img

রিজার্ভ কমে ১৯.৮৯ বিলিয়ন ডলার

প্রকাশিত :  ১২:২৮, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:৫১, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল। হুন্ডি প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমাসহ বিভিন্ন কারণে রিজার্ভ কমেছে বলে জানা গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সঙ্কট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কমতে–কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে–কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে রেমিট্যান্স বাড়ে। তবে এবার তার উল্টো চিত্র দেখা গেছে। গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় কম।