img

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৮ জুন, থাকছে শিফট পদ্ধতি

প্রকাশিত :  ১৫:২৩, ২৫ মে ২০২৩

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৮ জুন, থাকছে শিফট পদ্ধতি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৮ জুন শুরু হয়ে ২২ জুন পর্যন্ত চলবে। এদিকে আগের বছরের মতো এ বছরও শিফট পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও ডেপুটি রেজিস্টার (শিক্ষা) আবু হাসান।

আবু হাসান বলেন, আগের মতো এ বছরও শিফট পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা ১৮ থেকে ২২ জুনের মধ্যে হবে। এছাড়া একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যাম্পাসের ভেতরে পরীক্ষা নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, ছেলে ও মেয়ে আলাদা শিফটে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে কিছু জটিলতা থাকায় আমরা পরে আলোচনা করব। 

এর আগে, চলতি মাসের ৯ তারিখ থেকে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হয়। আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ৩১ মে পর্যন্ত চলবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে গিয়ে শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে।

এছাড়া ভর্তি পরীক্ষার ইউনিটভিত্তিক যোগ্যতা, নম্বর বণ্টন ও ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য juniv-admission.org ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।


img

একসঙ্গে জন্ম, একসঙ্গে পরীক্ষা, একই নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫

প্রকাশিত :  ১২:১১, ১৪ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া জমজ বোন অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্না জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্পিতা ও অর্না একই নম্বর পেয়েছে। তারা প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর করে পেয়েছে। দুই মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুষ্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা।

টাঙ্গাইলের ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা। একসঙ্গেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুস্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা। বাবা অনুপ কুমার সাহা টাঙ্গাইল ওয়ালটন প্লাজায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে যমজ বোনের প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

অর্পিতা ও অর্না জানায়, আমরা যমজ বোন। একই স্কুলে পড়েছি একইসঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি; তাও জিপিএ-৫ পেয়ে। খুবই খুশি লাগছে আমাদের। বাবা-মা সবসময় আমাদের ভালো রেজাল্ট করার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার অথবা প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা আছে।

বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমার যমজ মেয়েরা খুবই মেধাবী। তাদের এই ফলাফলে খুশি আমার পরিবার। দুটি মেয়ে সামনের দিকে আরও ভালো ফলাফল করবে সেই প্রত্যাশা করি।