img

এক নজরে ১০ কোম্পানির ইপিএস

প্রকাশিত :  ১৩:৫৫, ০২ জুন ২০২৩

এক নজরে ১০ কোম্পানির ইপিএস

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন খাতের ১০ কোম্পানি প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) এবং তিন প্রান্তিকের (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভা শেষে ইপিএসের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এই ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে রূপালী ব্যাংক, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, লুব রেফ বাংলাদেশ, স্যালভো কেমিক্যাল, এএফসি এগ্রো, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, ইন্দো বাংলা ফার্মা, একটিভ ফাইন এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড।

রূপালী ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ\'২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২১ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩৬ টাকা ৭৭ পয়সা।

পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ\'২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৩ টাকা ৯৯ পয়সা।

দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ\'২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৫০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১১ টাকা ৭১ পয়সা।

লুব রেফ বাংলাদেশ: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৬ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪১ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩৮ টাকা ৩৭ পয়সা।

স্যালভো কেমিক্যাল: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪২ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৪ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৪৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৪ টাকা ৭৯ পয়সা।

এএফসি এগ্রো: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৫ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ৩৯ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ৩৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৮ টাকা ৩৩ পয়সা।

অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৬ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৯ টাকা।

ইন্দো বাংলা ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ৬২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৩ টাকা ৯৯ পয়সা।

একটিভ ফাইন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০২ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৪ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ২৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ২২ টাকা ১৭ পয়সা।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা, গত বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা।

এদিকে, তিন প্রান্তিকে তথা ৯ মাসে (জুলাই\'২২- মার্চ’২৩) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছরের সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৭৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৪ টাকা ১৪ পয়সা।

img

শেয়ারবাজার স্থিতিশীল করতে আইসিবি পাচ্ছে ৩ থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত :  ১০:১৯, ১৩ মে ২০২৪

সরকারি প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) মূলত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। শেয়ারবাজারের কার্যক্রম বাড়ানো এবং কিছু মেয়াদি আমানত পরিশোধ করার জন্য সংস্থাটি সরকারের কাছ থেকে তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত তহবিল পেতে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), অর্থ মন্ত্রণালয়, এবং আইসিবি-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ঋণ-নিশ্চয়তার (সভরেইন গ্যারান্টি) সাপেক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক বিনিয়োগ ব্যাংকটিকে এই তহবিল সরবরাহ করবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন দিয়েছেন, শেয়ারবাজারের অন্যতম বৃহত্তম বিনিয়োগকারী আইসিবি\'র শেয়ারবাজারের কার্যক্রমকে সমর্থনে সরকারের তৎপরতার অংশ হিসেব সরকারি সুপারিশের সাথে সঙ্গতি রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আইসিবি\'র চেয়ারম্যান সুবর্ণ বড়ুয়া সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শেয়ারবাজারের জন্য সরকারের কাছ থেকে তহবিল সহায়তা পাওয়ার ব্যাপারে আমরা খুবই ইতিবাচক ও আশাবাদী। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আইসিবিকে এই সংক্রান্ত প্রস্তাব জমা দিতে বলেছে এবং আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি।

আইসিবি\'র আরেক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, এই তহবিলের বড় অংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হবে। এছাড়া বাজারকে সহায়তা দিতে কয়েক বছর ধরে আইসিবি\'র নেওয়া উচ্চ-সুদের মেয়াদি কিছু আমানত পরিশোধ করতেও তহবিলের কিছু অংশ ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, সরকারি এই তহবিল আইসিবি\'র বিনিয়োগ সক্ষমতা শক্তিশালী করার পাশাপাশি বাজারকে স্থিতিশীল করতে সহায়তা করবে। তাই এটি আমাদের এবং শেয়ার বাজারের জন্য খুব ইতিবাচক হবে।

এসইসি\'র একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বি বলেন, তারা তহবিল সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গেও কথা বলেছেন। \'কেন্দ্রীয় ব্যাংক তহবিল দিতে রাজি হয়েছে। তহবিল ছাড় হলে আইসিবি\'র বিনিয়োগ সক্ষমতা জোরদার হবে এবং সামগ্রিক বাজার উপকৃত হবে,\' তিনি আরও বলেন।