img

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স প্রথমবর্ষের পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

প্রকাশিত :  ১২:০০, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স প্রথমবর্ষের পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২ সালের অনার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী, ১৬ অক্টোবর পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিদিন বেলা ১টায় শুরু হবে পরীক্ষা। তত্ত্বীয় পরীক্ষা চলবে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত। এরপর ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচি যথাসময়ে প্রকাশ করা হবে। শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ কলেজে যোগাযোগ করে পরীক্ষার সময়সূচি জেনে নিতে হবে।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামানের সই করা এ সময়সূচি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০২২ সালের অনার্স প্রথমবর্ষ পরীক্ষা প্রকাশিত সময়সূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি পরিবর্তন করতে পারবে।

এতে আরও বলা হয়, তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষার সময়সূচি যথাসময়ে প্রকাশ করা হবে। শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ কলেজে যোগাযোগ করে পরীক্ষার সময়সূচি জেনে নিতে হবে।

প্রথমদিনে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদিন বেলা ১টার সময় পরীক্ষা শুরু হবে। পরীক্ষার সময়কাল প্রশ্নপত্রে উল্লেখ থাকবে।

সময়সূচি দেখা যাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।

img

এবার ৬৫ কলেজে কেউ পাস করেনি

প্রকাশিত :  ০৯:১৬, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ফলাফল আজ মঙ্গলবার প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছরে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন শিক্ষার্থী।

এদিকে এবার দেশের ৬৫টি কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কেউ পাস করতে পারেননি। গত বছর শূন্য পাস করা কলেজের সংখ্যা ছিল ৪২টি। সেই হিসাবে এবার শূন্য পাস কলেজের সংখ্যা বেড়েছে ২৩টি। 

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি সব শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলের যে সারসংক্ষেপ তৈরি করেছে, সেখান থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এবছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮। আর এইচএসসির ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬।

গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ বছর পাসের হার কমেছে দশমিক ৮৬ শতাংশ। তবে গতবছরের চেয়ে এ বছর ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ ছাত্রী বেশি পাস করেছে।

এবার এইচএসসি ও সমমানের সব পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। কিছু পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিছু বিষয়ের পরীক্ষা বাতিল হয়েছে। বাতিল পরীক্ষাগুলোর নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং করে)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে ফলাফল প্রকাশ করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।