img

ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে যে ৫ খাবার

প্রকাশিত :  ০৯:২১, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে যে ৫ খাবার

সুস্থ শরীরের পাশাপাশি স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকও সকলে চান। ত্বক ভাল রাখতে অনেকেই ভরসা রাখেন বাজারচলতি কিছু প্রসাধনীর উপর। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান করা, ত্বকের পক্ষে ক্ষতিকর এমন প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা, ত্বকের জন্য মানানসই উপাদান দিয়ে রূপচর্চা করা ইত্যাদি। ত্বক ঠিক রাখতে খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম আর স্বাস্থ্যের অবস্থা ভীষণভাবে জড়িত।

কিছু খাবার আছে যা খেলে প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হতে পারে। এগুলো হলো—

টমেটো : টমেটোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের নানা সমস্যার সমাধানও করে। ত্বক পরিচর্যায় টমেটোও হয়ে উঠতে পারে অন্যতম উপাদান। ত্বকের আর্দ্রভাব বজায় রাখতে টমেটো মাখলেই হবে না, খেতেও হবে। সালাদেও টমেটো খেতে পারেন।

ঘি : ত্বকের জেল্লা বাড়াতে ঘি অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখুন। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে এবং জেল্লা বৃদ্ধিতে ঘি ভীষণ উপকারী। এ ক্ষেত্রে রান্নায় বেশি ঘি ব্যবহার না করলে দুধে ঘি মিশিয়ে খেতে পারেন।

পেঁপে : পেঁপেতে জলের পরিমাণ বেশি এবং সোডিয়াম কম। এতে ভিটামিন এ, সি, ফোলেট, ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম ভরপুর মাত্রায় থাকে। নিস্তেজ ত্বকের জেল্লা ফেরাতে এবং ত্বকের আর্দ্রভাব বজায় রাখতে হলে নিয়মিত পেঁপে খেতে পারেন।

শসা : শসায় ৯৫ শতাংশেরও বেশি জল থাকে। তাই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য রোজ শসা খেতেই হবে। শসায় অনেক জৈব সক্রিয় যৌগ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে কিউকারবিটাসিন, ভিটেক্সিন, ওরিয়েন্টিন এবং এপিজেনিন যা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।

আনারস : বর্ষায় আনারসের চাহিদা কেবল খাওয়ার পাতেই নয়। ক্লান্ত ত্বককে চনমনে করতেও এই ফলের জুড়ি মেলা ভার। আনারসের মধ্যে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড বা এএইচএ-কে ব্যবহার করে বহু প্রসাধনী সংস্থা তাদের বিভিন্ন প্রসাধনসামগ্রীতে আনারস ব্যবহার করে। তবে কেবল মাখলেই নয়, নিয়ম করে আনারস খেলেও কিন্তু ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা যায়।

img

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়

প্রকাশিত :  ১০:৪১, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:৪৬, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়:

পরিকল্পনা তৈরি করুন: পড়ালেখা শুরু করার আগে একটি সময়সূচী তৈরি করুন। সময়ের প্রতি সচেতনতা থাকলে মনোযোগ বজায় রাখা সহজ হয়।

অব্যাহত বিরতি এড়ান: দীর্ঘ সময় একটানা পড়লে মনোযোগ হারানোর সম্ভাবনা থাকে। ছোট ছোট বিরতি নেয়া যেতে পারে।

নিরিবিলি পরিবেশে পড়ুন: পড়ালেখার জন্য শান্ত, নিরিবিলি পরিবেশ নির্বাচন করুন। যেখানে কম আওয়াজ এবং বিঘ্ন ঘটবে না।

প্রেরণা বজায় রাখুন: পড়ালেখা নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখুন। লক্ষ্য স্থির রেখে পড়ালেখা করুন।

নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন: নিজেকে প্রতিদিনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য চ্যালেঞ্জ দিন।


পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া:
“রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতান ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতান ওয়া কিনা আজাবান নার।”
(সুরা বাকারা ২:২০১)

অর্থ: আমাদের প্রভু! আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ দাও এবং জাহান্নামের আযাব থেকে আমাদের রক্ষা করো।
এই দোয়াটি পড়ালেখায় মনোযোগী হতে এবং জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সাহায্য করবে।

পড়ালেখা নিয়ে ইসলামিক উক্তি:
“ইন্নামাল ইল্মু নূরুন, ওয়ালা ইয়ানি আল্লাহু ফি কুলুবিল মুমিনীন।”
অর্থ: নিশ্চয়ই বিজ্ঞান আলোর মতো, আর আল্লাহ তা মুমিনদের হৃদয়ে প্রবাহিত করেন।