img

বেইলি রোডে আগুনে নিহত ৩৮ জনের পরিচয় শনাক্ত, হস্তান্তর ২৩

প্রকাশিত :  ০৩:৫৩, ০১ মার্চ ২০২৪

বেইলি রোডে আগুনে নিহত ৩৮ জনের পরিচয় শনাক্ত, হস্তান্তর ২৩

বেইলি রোডের বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪৫টি মরদেহের মধ্যে অন্তত ৩৮ জনের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। বাকিদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। এদিকে ২৩ জনের মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শুক্রবার (০১ মার্চ) ঢাকা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) মোস্তফা আবদুল্লাহ আল নূর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৩ জনের মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাত ২টা থেকে মরদেহ হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়।

অজ্ঞাত মরদেহের বিষয়ে তিনি বলেন, এর মধ্যে পাঁচ জনের মরদেহ এখনো কেউ দাবি করেনি। তাদের চেহারা বোঝা যাচ্ছে। তবে একটি মরদেহ পুড়ে একেবারে অঙ্গার হয়ে গেছে। সেই মরদেহটি ডিএনএ টেস্ট ছাড়া হস্তান্তর করা সম্ভব হবে না।

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢামেক হাসপাতালের হেল্প ডেস্কে নিযুক্ত কর্মকর্তাদের একজন নূর বলেন, পরিবারের সদস্যরা মরদেহ শনাক্ত করলে তাৎক্ষণিকভাবে হস্তান্তর করা হচ্ছে। গুরুতর আহত ১০ জনকে বার্ন ইনস্টিটিউটের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডে ছয়তলা ভবনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের মোট ১৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে এবং রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

রাত ২টা ২০ মিনিটের দিকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান এবং ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ ঘোষণা দিয়ে ভবনটির সামনে হলুদ ফিতা আটকে দেন। বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ভবনের সামনে অবস্থান নেয়।

জানা গেছে, ভবনটিতে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ছাড়াও, স্যামসাংয়ের শোরুম, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, ইলিন, খানাস ও পিৎজা ইন আছে।


img

সাবেক এমপি লাইলা পারভীন সেঁজুতি গ্রেপ্তার

প্রকাশিত :  ০৭:১২, ২০ মে ২০২৫

সং‌র‌ক্ষিত নারী আস‌নের সা‌বেক সংসদ সদস‌্য ও সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লী‌গের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজু‌তি‌কে গ্রেফতার ক‌রে‌ছে গোয়েন্দা পু‌লিশ।

আজ সোমবার (১৯ মে) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে সাতক্ষীরা শহরের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামিনুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, লায়লা পারভীন সেজু‌তিকে দি স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট, ১৯৭৪ এর ১৫(৩)/২৫ডি ধারায় সাতক্ষীরা সদর থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। 

তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।

গ্রেফতার হওয়া সেঁজুতি মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব এবং সাতক্ষীরার দৈনিক ‘পত্রদূত’ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছিলেন।