img

ইসরাইলি গণহত্যায় যুক্তরাষ্ট্র সবুজ সংকেত দিয়েছে: ইলহান ওমর

প্রকাশিত :  ০৭:৫৬, ০২ মার্চ ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৯:১১, ০২ মার্চ ২০২৪

ইসরাইলি গণহত্যায় যুক্তরাষ্ট্র সবুজ সংকেত দিয়েছে: ইলহান ওমর

মার্কিন কংগ্রেসম্যান ইলহান ওমর বলেছেন, গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিন জনগণের ওপর গণহত্যা চালাতে ইসরাইলকে যুক্তরাষ্ট্র সবুজ সংকেত দিয়েছে ।

গতকাল শুক্রবার তেলআবিবের প্রতি ওয়াশিংটনের সামরিক সহায়তাকে ‘রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সহিংসতা’ বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। মিনেসোটা থেকে নির্বাচিত এই ডেমোক্র্যাট প্রতিনিধি ওয়াশিংটন ডিসিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন। 

ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের ব্যাপক হারে হত্যাকাণ্ড এবং ১০ লাখেরও বেশি মানুষের বাস্তুহারা হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন ইলহান ওমর।

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইসরাইলের কাছে অতিরিক্ত অস্ত্র সাহায্য পাঠানোর জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেন, এই প্রশাসন ফিলিস্তিন জনগণের ওপর গণহত্যার সবুজ সংকেত দিয়ে একজন নিরপেক্ষ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা নিতে পারে না। ইসরাইলের অস্ত্রভাণ্ডার সমৃদ্ধ করে দেওয়া কোনো পররাষ্ট্রনীতি নয়। এটি সেসব নিরস্ত্র মানুষের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সহিংসতা, যারা শুধু শান্তিতে বেঁচে থাকতে চায়।

মার্কিন এই আইনপ্রণেতা বলেন, আমরা যদি সত্যিকার অর্থে মানবতাকে রক্ষা করতে চাই, গাজার নিরপরাধ মানুষকে বাঁচাতে চাই, পণবন্দিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে চাই এবং সর্বোপরি শান্তি প্রতিষ্ঠা করার আশা রাখি তা হলে আমাদের এ মুহূর্তে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে।

গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি নৃশংসতার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্ব নেতাদের নীরবতায় অসন্তোষ প্রকাশ করে ইলহান ওমর বলেন, বাস্তব কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে মুখে মানবাধিকারের বুলি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। 

সূত্র: দ্য হিল, প্রেসটিভি

img

আসাদের গোপন কারাগারে বন্দি হাজার হাজার হামাস সদস্যরা

প্রকাশিত :  ০৬:৩১, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪

পলায়নকারী আসাদ সরকারের সেদনায়া কারাগারে প্রবেশকারী বিপ্লবীরা হাজার হাজার মানুষকে মুক্তি দিয়েছে। এ সময় আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে সাহায্যের জন্য চিৎকার শোনা যাচ্ছিল। ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করার পরে, সেলারের দিকে যাওয়ার পথগুলির মধ্যে একটি পাওয়া যায়। মাটির নিচে গোপন নির্যাতন কেন্দ্রের চারটি তলা ছিল।

সংলগ্ন সারি সারি ওয়ার্ডে হাজার হাজার মানুষকে উদ্ধারের অপেক্ষায় দেখা যায়। এমন এক পরিবেশে যেখানে ভিতরে আলো নেই, লোহার দরজার ছাদের রেলিং-এ উঠে আসা বন্দীরা সাহায্যের জন্য চিৎকার করছিল।

গাজার কাসাম ব্রিগেডের অনেক সৈন্য, যাদেরকে নিখোঁজ ও মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল, তারাও সেদনায়া কারাগারের নির্যাতন কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসেছে।

বাশার আসাদ আসলে কার জন্য কাজ করেছিল? কেন বার বার পতনের কাছে পৌছানোর পরও আসাদকে টেকানোর জন্য জায়নবাদ কাজ করেছে। এখন অনেক রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে।