img

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ, ১২ মে অনলাইনে আবেদন শুরু

প্রকাশিত :  ০৭:০০, ১১ মে ২০১৯
সর্বশেষ আপডেট: ১৫:৫০, ১১ মে ২০১৯

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ, ১২ মে অনলাইনে আবেদন শুরু

জনমত রিপোর্ট ।। ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রবিবার (২১ এপ্রিল) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে একাদশে ভর্তির নীতিমালা-২০১৯ প্রকাশ করা হয়।

ভর্তির নীতিমালায় বলা হয়েছে, আগামী ১২ মে থেকে অনলাইনে আবেদন শুরু হবে চলবে ২৩ মে পর্যন্ত চলবে। ১০ জুন ১ম পর্যায়ের ফলাফল প্রকাশ করা হবে। ২য় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে চলবে ১৯ ও ২০ জুন। ২য় পর্যায়ের ফল প্রকাশ ২১ জুন। ৩য় পর্যায়ে আবেদন শুরু ২৪ জুন ফল প্রকাশ ২৫ জুন।

আগামী ২৭ জুন থেকে ভর্তি শুরু হয়ে চলবে ৩০ জুন। আগামী ১ জুলাই একাদশে শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।

নীতিমালা দেখতে ক্লিক

নীতিমালা:

http://www.educationbangla.com/media/PhotoGallery/2019March/-120190421131737.jpg

http://www.educationbangla.com/media/PhotoGallery/2019March/-220190421131827.jpg

http://www.educationbangla.com/media/PhotoGallery/2019March/-320190421131915.jpg

http://www.educationbangla.com/media/PhotoGallery/2019March/-420190421132158.jpg 

 http://www.educationbangla.com/media/PhotoGallery/2019March/-520190421132249.jpg

এডুকেশন বাংলা/একে

img

একসঙ্গে জন্ম, একসঙ্গে পরীক্ষা, একই নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫

প্রকাশিত :  ১২:১১, ১৪ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে একসঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া জমজ বোন অর্পিতা সাহা অর্পা ও অর্মিতা সাহা অর্না জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। অর্পিতা ও অর্না একই নম্বর পেয়েছে। তারা প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর করে পেয়েছে। দুই মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুষ্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা।

টাঙ্গাইলের ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা। একসঙ্গেই বিন্দুবাসিনী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়।

এমন সাফল্যে খুশি তাদের মা সুস্মিতা ঘোষ ও বাবা অনুপ কুমার সাহা। বাবা অনুপ কুমার সাহা টাঙ্গাইল ওয়ালটন প্লাজায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে যমজ বোনের প্রত্যেকে ১১২৩ নম্বর পেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

অর্পিতা ও অর্না জানায়, আমরা যমজ বোন। একই স্কুলে পড়েছি একইসঙ্গে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি; তাও জিপিএ-৫ পেয়ে। খুবই খুশি লাগছে আমাদের। বাবা-মা সবসময় আমাদের ভালো রেজাল্ট করার জন্য অনুপ্রেরণা দিতেন। ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার অথবা প্রশাসন ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা আছে।

বাবা অনুপ কুমার সাহা বলেন, আমার যমজ মেয়েরা খুবই মেধাবী। তাদের এই ফলাফলে খুশি আমার পরিবার। দুটি মেয়ে সামনের দিকে আরও ভালো ফলাফল করবে সেই প্রত্যাশা করি।