img

২৫০ কোটির দেনায় প্রযোজক, পারিশ্রমিক পাননি সোনাক্ষী-টাইগাররা

প্রকাশিত :  ১১:৩১, ৩০ জুন ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১১:৫৬, ৩০ জুন ২০২৪

২৫০ কোটির দেনায় প্রযোজক, পারিশ্রমিক পাননি সোনাক্ষী-টাইগাররা

‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ সিনেমাটি ফ্লপ হওয়ার পর সিনেমার প্রযোজক বাসু ভাগনানি সম্প্রতি পাওনা টাকা পরিশোধ না করার কারণে নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। প্রায় ২৫০ কোটি টাকার দেনায় ডুবেছেন প্রবীণ এই প্রযোজক। এমনকি দেনা মেটাতে নিজের সাত তলা অফিসটিও বিক্রি করে দেন তিনি। কিন্তু এখনও অনেক অভিনেতা এবং কলাকুশলীরা তার প্রযোজনা সংস্থা ‘পূজা এন্টারটেইনমেন্টস’র কাছ থেকে টাকা পাবেন।

জানা যায়, ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ সিনেমায় অভিনয় করে এখনও পারিশ্রমিক পাননি টাইগার শ্রফ এবং সোনাক্ষী সিনহাসহ অনেকে। টাকা না পেয়েও এতদিন চুপ ছিলেন তারা। অভিনেতা টাইগার শ্রফ চান, প্রযোজনা সংস্থা শীঘ্রই সমস্ত বাকি পাওনা মিটিয়ে দিক। এই ছবিতে অভিনয় করার জন্য এখনো পারিশ্রমিক পাননি মানুষী চিল্লার ও আলয়া এফও। এক অভিনেতা বলেন, কেউ একটা টাকাও পাননি।

অভিনেতারা নিজেদের কাজ শেষ করেছেন। কিন্তু একাধিক বার অনুরোধ করেও তারা কোনও পারিশ্রমিক পাননি। এদিকে বাসু ভাগনানির কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে বকেয়া টাকা পরিশোধ করা হবে। 

উল্লেখ্য, বাসু ভাগনানির প্রযোজনা সংস্থা ‘পূজা এন্টারটেনমেন্ট’ ১৯৮৬ সালে চালু হলেও প্রথম ছবি মুক্তি পায় ১৯৯৫ সালে। গোবিন্দ ও কারিশমা কাপুর অভিনীত ‘কুলি নম্বর ওয়ান’ ছবি প্রযোজনা করেছিলেন তিনি। সেবছর বক্স অফিসে হিট হয় এই ছবি। এর পরে ‘হিরো নম্বর ওয়ান’, ‘পেয়ার কিয়া তো ডারনা কেয়া’, ‘বিবি নম্বর ওয়ান’, ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’সহ বেশ কিছু সুপারহিট সিনেমা প্রযোজনা করেন তিনি।


বাবা-মাকে নির্যাতন

img

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

প্রকাশিত :  ০৬:০৫, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর ১ম অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ আদেশ দেন। বাবা ও মাকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। 

শাওনের দ্বিতীয় মা নিশি ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাবেক প্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদসহ ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।

আদালতে হাজির হয়ে বাড্ডা থানার দুই পুলিশ সদস্য অভিযোগ স্বীকার করেন। তারা বলেন, বাড্ডা থানার তৎকালীন ওসির নির্দেশে তারা বাদী নিশি ইসলামকে আটক ও নির্যাতনে অংশ নেন। শাওন, ডিবি হারুনসহ বাকি আসামিরা হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

আদালতের আদেশে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে নিশি ইসলাম বলেন, আমরা চাই আসামিদের শাস্তি হোক। শাওন এই মামলায় অনেক প্রভাব বিস্তার করেছে। আমাদেরকে মারধর করেছে সে।

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের শুরুর দিকে শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় বিয়ের জন্য পাত্রী চাই বিজ্ঞাপন দেন। সে বিজ্ঞাপন থেকে নিশির সঙ্গে পরিচয় ও বিয়ে। এ ঘটনা জানার পর বাবার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান শাওন। এ সময় শাওন ও তার অন্যান্য ভাই বোনেরা ক্ষম