img

ইউক্রেন যুদ্ধের পুরোপুরি অবসান চান পুতিন

প্রকাশিত :  ১২:৫৩, ০৬ জুলাই ২০২৪

ইউক্রেন যুদ্ধের পুরোপুরি অবসান চান পুতিন

যুদ্ধবিরতি নয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের স্থায়ী অবসান চান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শুক্রবার (৫ জুলাই) হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের সঙ্গে বৈঠকের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পুতিন তার এই অবস্থান জানান। অরবান সংঘাতের একটি শান্তিপূর্ণ এবং কূটনৈতিক সমাধান খোঁজার উপায় নিয়ে আলোচনা করতে রাশিয়া ভ্রমণ করছেন।

ইউক্রেন সংঘাতের একটি শান্তিপূর্ণ ও কূটনৈতিক সমাধানের পথ খুঁজে বের করার লক্ষ্যে মস্কো সফর করেছেন ওরবান।

হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পুতিন অভিযোগ তুলে বলেন, ইউক্রেন সরকার সাময়িক যুদ্ধবিরতির সুযোগে নিজের ক্ষতি পুষিয়ে নতুন উদ্যোমে আবার যুদ্ধ শুরু করার পরিকল্পনা করছে। তবে রাশিয়া চলমান যুদ্ধের পুরোপুরি অবসান চায়।

এ সময় যুদ্ধ শেষ করার জন্য কিছু শর্ত ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, যুদ্ধ শেষ করার আগে ডনবাস অঞ্চলের পাশাপাশি ঝাপোরেজিয়া ও খেরসন অঞ্চল থেকে ইউক্রেনের সেনা প্রত্যাহার করে নিতে হবে। 

এর কারণ হিসেবে তিনি ওই অঞ্চলগুলো গণভোটের ভিত্তিতে রুশ ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বলে জানান।

পুতিন এর আগে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য দেশটিকে ন্যাটোভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবে কিয়েভ ও তার পশ্চিমা মিত্ররা রুশ প্রেসিডেন্টের এ আহ্বানে সাড়া না দিয়ে তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেয়। 

ক্রেমলিন বলছে, এখনই যুদ্ধ বন্ধের রুশ প্রস্তাব মেনে নেওয়ার জন্য ইউক্রেনের তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই। মস্কো এ বিষয়ে কিয়েভকে সময় নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে উৎসাহিত করছে। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি

img

আসাদের গোপন কারাগারে বন্দি হাজার হাজার হামাস সদস্যরা

প্রকাশিত :  ০৬:৩১, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪

পলায়নকারী আসাদ সরকারের সেদনায়া কারাগারে প্রবেশকারী বিপ্লবীরা হাজার হাজার মানুষকে মুক্তি দিয়েছে। এ সময় আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে সাহায্যের জন্য চিৎকার শোনা যাচ্ছিল। ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করার পরে, সেলারের দিকে যাওয়ার পথগুলির মধ্যে একটি পাওয়া যায়। মাটির নিচে গোপন নির্যাতন কেন্দ্রের চারটি তলা ছিল।

সংলগ্ন সারি সারি ওয়ার্ডে হাজার হাজার মানুষকে উদ্ধারের অপেক্ষায় দেখা যায়। এমন এক পরিবেশে যেখানে ভিতরে আলো নেই, লোহার দরজার ছাদের রেলিং-এ উঠে আসা বন্দীরা সাহায্যের জন্য চিৎকার করছিল।

গাজার কাসাম ব্রিগেডের অনেক সৈন্য, যাদেরকে নিখোঁজ ও মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল, তারাও সেদনায়া কারাগারের নির্যাতন কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসেছে।

বাশার আসাদ আসলে কার জন্য কাজ করেছিল? কেন বার বার পতনের কাছে পৌছানোর পরও আসাদকে টেকানোর জন্য জায়নবাদ কাজ করেছে। এখন অনেক রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে।