img

পূর্ব লন্ডনের বাঙালিদের জীবন সংগ্রাম নিয়ে চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

প্রকাশিত :  ১৯:৩০, ০৯ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৯:৩১, ০৯ জুলাই ২০২৪

পূর্ব লন্ডনের বাঙালিদের জীবন সংগ্রাম নিয়ে চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন

মতিয়ার চৌধুরী-লন্ডন: ‘‘আমিই এখন আমি‘‘ শিরোনামে  পূর্ব লন্ডনের বাঙ্গালীর বসতি স্থাপন ও জীবন যাত্রা নিয়ে  ইষ্ট লন্ডনে ফোরকর্নাস গ্যালারী  আয়োজিত চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন হয়ে গেল ৪জুলাই। বেথনালগ্রীল এলাকার ১২১ রোমান রোডে প্রদর্শনী চলবে ৩ আগষ্ট পর্যন্ত। আর্কাইভ থেকে বাছাই করা আলোক চিত্রগুলোতে  ফুটে উঠেছে পূর্ব লন্ডনে বাঙ্গালীদের বসতি স্থাপন কৃষ্টি, ক্যালচার, সামাজিক,সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং জীবনযাত্রার বাস্তব চিত্র। ফোর কর্নাস গ্যালারী আয়োজিত ও স্বাধীনতা ট্রাষ্টের সার্বিক সহযোগীতায়  উদ্ভোধনী অনুষ্টানে বক্তব্য রাখেন  ফোরকর্নাস গ্যালারীর ডিরেক্টর কার্লা মিচেল, আর্কাইভ কো-অর্ডিনেটর এলেনী প্যারোসী, স্বাধীনতা ট্রাষ্টের ডিরেক্টর ড. আনসার আহমেদ উল্লাহ, টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের আর্কাইভ অফিসার এনেট মেক্কিন ও স্বেচ্চাসেবক জুলিয়ান এহসান।

প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে  বিগত ৫০ বছরে ফটোগ্রাফার রাজু বৈদ্যনাথন, মায়ার আকাশ, অ্যান্টনি ল্যাম, পল হ্যালিডে, সারাহ আইন্সলি, ডেভিড হ্যফম্যান, পল ট্রেভর এবং স্থানীয় বাঙ্গালীদের ধারন করা পাঁচ হাজারেরও বেশী আলোকচিত্র ।  ঐতিহাসিক এই আলোকচিত্র গুলো আর্কাইভে সংরক্ষন করা হয়েছে যে কেউ চাইলেই সহজে দেখতে পারবেন জানতে পারবেন পূর্বলন্ডনের বাঙ্গালী সমাজের ইতিহাস।

প্রদর্শনী দেখতে ব্রিটেনের বিভিন্ন প্রান্থ থেকে প্রতিদিনই ভির করছেন ম্যালটি ক্যালচারাল সোইসাটির নানা বয়সের মানুষ।



কমিউনিটি এর আরও খবর

img

মালয়েশিয়ায় অগ্নিদগ্ধ দুই বাংলাদেশির মৃত্যু

প্রকাশিত :  ১৬:৩৫, ১২ অক্টোবর ২০২৪

মালয়েশিয়ায় রাসায়নিক কারখানার মধ্যে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩ বাংলাদেশির মধ্যে ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এ দুই প্রবাসী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় একজন ও শনিবার ভোর রাত ৩টায় আরেকজন মৃত্যুবরণ করেন। নিহতরা হলেন, মুন্সীগঞ্জের রাজ্জাক ভূঁইয়ার ছেলে জব্বার আলী ও একই জেলার আবুল কাশেমের ছেলে আবু তাহের।

অন্য আরেকজন মুন্সীগঞ্জের মহিউদ্দিনের ছেলে সালাম আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বর্তমানে মৃতদেহ দুটি হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। দ্রুততার সঙ্গে এই মৃতদেহ দুটি দেশে প্রেরণের আশ্বাস দেন প্রথম সচিব শ্রম এএসএম  জাহিদুর রহমান।

প্রথম সচিব জাহিদুর রহমান আরও জানান, কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। কোম্পানির কাছ থেকে নিহত ও আহতের ক্ষতিপূরণ আদায়ে হাইকমিশনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

মৃত ও আহত তিনজনের বাড়িই মুন্সীগঞ্জ জেলায়। তাদের আত্মীয়স্বজন ও এলাকার লোকজনের সঙ্গে হাইকমিশনের টিমের দেখা হয় হাসপাতাল ও মর্গে।


কমিউনিটি এর আরও খবর