img

আপিল বিভাগের আদেশ প্রত্যাখ্যান : আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা

প্রকাশিত :  ০৮:০৪, ১০ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৮:৩৩, ১০ জুলাই ২০২৪

আপিল বিভাগের আদেশ প্রত্যাখ্যান : আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা

চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, আমরা কোনো ‘ঝুলন্ত সিদ্ধান্ত মানতেছি না’। বুধবার (১০ জুলাই) আপিল বিভাগের রায়ের পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা জানান। 

তিনি বলেন, আমাদের এক দফা দাবি ‌‘সংসদে আইন পাস করে সরকারি চাকরির সব গ্রেডে শুধু পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য ন্যূনতম (সর্বোচ্চ ৫শতাংশ) কোটা রেখে সকল ধরনের বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করতে হবে।’

এ দাবি নির্বাহী বিভাগ থেকে যতক্ষণ না পূরণ করা হবে আমরা রাজপথে থাকব।

এর আগে দুপুর ১২টার দিকে সরকারি চাকরিতে কোটা বহাল রেখে হাইকোর্টের দেওয়া রায় এক মাসের জন্য স্থিতাবস্থা করেন আপিল বিভাগ।

আদালতের রায়ের আগে সকাল ১০টার দিকে আন্দোলনকারীরা বলেন, আদালত যে রায় দিক আমরা স্বাগত জানাই। এই রায় কোনো স্থায়ী সমাধান না। যতক্ষণ পর্যন্ত না স্থায়ী সমাধান হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না। একবার বাতিল, আবার পুনর্বহাল, আবার বাতিল এই খেলা আমরা চাই না। এভাবে কানাকে বারবার হাইকোর্ট দেখানো যাবে না। স্থায়ী সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে রাজপথে থাকতে হবে। 

এদিকে সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের এক দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী রাজধানীর শাহবাগ, বাংলামোটর, চানখারপুল, পল্টন ও গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট, সায়েন্সল্যাবরেটরি মোড়, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও রাজধানীর প্রবেশ পথ অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। 

শিক্ষা এর আরও খবর

img

দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় মাদ্রাসা ছাত্রদের সম্পৃক্ত করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

প্রকাশিত :  ১০:০০, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় মাদ্রাসা ছাত্রদের সম্পৃক্ত করে মন্দির পাহারা দেওয়া হবে।

শনিবার সকালে রাজশাহীর ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিদর্শন ও সুধী সমাবেশে যোগদান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। 

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে ভাবা হচ্ছে না। বিতর্ক সৃষ্টি করে এমন কিছু অন্তর্বর্তী সরকার করবে না। 

খালিদ হোসেন বলেন, মসজিদ মন্দির মাজারে হামলা গর্হিত কাজ। ধর্মীয় উপাসনালয়ে যারা হামলা চালায় তারা মানবতার শত্রু। তারা অপরাধী। প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা হবে।

তিনি বলেন, দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় স্থানীয় সাধারণ জনগণের পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের সম্পৃক্ত করে মন্দির পাহারা দেওয়া হবে। যেন কোনো ধরনের হামলা বা নাশকতা না হয়। মাদ্রাসা ছাত্ররা কোনো জঙ্গিবাদের সঙ্গে ছিল না। এটা পূর্বের সরকারের ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার।

তিনি আরও বলেন, পটপরিবর্তনের পর কিছু সনাতন ধর্মাবলম্বীর বাড়িতে যেমন হামলা হয়েছে, তেমনি মুসলমানদের বাড়িতেও হয়েছে। এটাকে ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ নেই।