img

গাজায় স্কুলে হামলা, নিহত ৩০

প্রকাশিত :  ১৪:৪৩, ২৭ জুলাই ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ১৪:৪৭, ২৭ জুলাই ২০২৪

গাজায় স্কুলে হামলা, নিহত ৩০

দখলদার ইসরাইলের বিমান হামলায় গাজার দেইর এল-বালাহর একটি অস্থায়ী হাসপাতালে অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সেখানকার খাদিজা নামের একটি স্কুলে হাসপাতালটি তৈরি করা হয়েছিল।

শনিবার এই ভয়াবহ হামলার ঘটনা ঘটে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, হাসপাতালটি লক্ষ্য করে ইসরাইলি যুদ্ধবিমান তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। এতে অন্তত ৩০ জন নিহত এবং অসংখ্য মানুষ আহত হন।

মিডিয়া অফিস বিবৃতিতে বলেছে, কয়েক ডজন রোগী এবং আহত মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া অস্থায়ী হাসপাতালে দখলদার ইসরাইল ভয়াবহ গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি আমরা।

বিবৃতিতে তারা আরও বলেছে, বাস্তুচ্যুত বেসামরিক মানুষের উপর চালানো এ গণহত্যার পুরোপুরি দায় দখলদার ইসরাইল এবং মার্কিন প্রশাসনের।

গত কয়েকদিন ধরে গাজায় আবারও হামলার তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে ইসরাইল। এতে প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হচ্ছে।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরাইলের বিভিন্ন অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে হামলা চালায় ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এরপর ওইদিন থেকেই গাজায় নির্বিচার হামলা চালানো শুরু করে ইসরাইল। তাদের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নিহত ও আহতদের বেশিরভাগই নিরীহ নারী ও শিশু।

img

সিরিয়ায় ইসরাইলি বিমান হামলায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৭

প্রকাশিত :  ০৭:৩২, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইসরাইলি বাহিনী সিরিয়ার আবার বিমান হামলা চালিয়েছে । এ হামলায় অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। 

গতকাল রোববার রাতে হামলার এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন বেসামরিক নাগরিক। যুক্তরাজ্যভিত্তিক পর্যবেক্ষক সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ তথ্য জানিয়েছে।

স্থানীয় সূত্র বলছে, রোববার রাতে সিরিয়ার মধ্যাঞ্চলের বেশ কিছু সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় ইসরাইল। এতে মাসইয়াফে এলাকায় ১৩টি ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে।  

এই এলাকায় ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অবস্থান ছিল। এ ছাড়া সেখানে অস্ত্র উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কয়েকটি ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করতে সক্ষম হয় সিরিয়া।

পর্যবেক্ষণ সংস্থাটি জানায়, হামলায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এলাকার কয়েকটি সামরিক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে।

ইসরাইল দাবি করে আসছে, ইরানের বিপ্লবী গার্ড অস্ত্র, অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে।