img

গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় প্রশাসকের দায়িত্বে সুবর্ণা সরকার

প্রকাশিত :  ০৯:৩২, ২০ আগষ্ট ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৯:৫৭, ২০ আগষ্ট ২০২৪

 গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় প্রশাসকের দায়িত্বে সুবর্ণা সরকার

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন স্থানীয় সরকার সিলেটের উপ-পরিচালক সুবর্ণা সরকার।

নিয়োগকৃত প্রশাসক স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪ এর ধারা ৪২(ক) এর উপ-ধারা ৩ মোতাবেক পৌরসভার মেয়রের ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালন করবেন। প্রশাসকরা নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে পালন করবেন এ দায়িত্ব। দায়িত্ব পালনকালীন বিধি মোতাবেক দায়িত্ব ভাতা প্রাপ্য হবেন। এছাড়া প্রাপ্য হবেন না অন্য কোনো আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধা।

সুবর্ণা সরকার বর্তমানে স্থানীয় সরকার সিলেট’র উপপরিচালক হিসেবে দায়িত্বপালন করছেন।

এর আগে সোমবার সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এক আদেশে গোলাপগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেলসহ সারাদেশের মেয়রগণকেই অপসারণ করা হয়।

img

আইফোন চুরি দেখে ফেলায় খুন হন মা-ছেলে

প্রকাশিত :  ১২:২৪, ০২ নভেম্বর ২০২৪

সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাছননগর (এসপির বাংলোর সামনে) এলাকার একটি বাসা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মা ও ছেলের লাশ উদ্ধারের পর খুনের কারণ উদঘাটন করেছে পুলিশ। বন্ধুদের সাথে পার্টি করার জন্য খালাতো ভাইয়ের আইফোন চুরি করতে গিয়ে দেখে ফেলায় খুন করা হয় বলে জানান সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার আ. ফ. ম. আনোয়ার হোসেন খান।

বৃহস্পতিবার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এদিকে এ ঘটনায় জড়িত ১জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তবে তার বয়স ১৮ বছরের নিচে হওয়ায় নাম পরিচয় জানানো হয়নি।

পুলিশ সুপার জানান, গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও সদর থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে সুনামগঞ্জ সদর পৌর শহরে ঘটে যাওয়া চাঞ্চল্যকর জোড়া খুন মামলায় একজন শিশুকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

(৩০ অক্টোবর) বুধবার রাত ৮টার দিকে ঢাকা জেলার সাভার থানা এলাকা থেকে তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। শিশুটির বাড়ি বিশ্বম্ভরপুর থানাধীন গনারগাও গ্রামে। সে সদর উপজেলাএ হাসন নগর হাসপাতাল রোডে ২০২২ সাল থেকে একটি বাসায় বসবাস করছিলো।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, পুলিশ হেফাজতে নেওয়া শিশু ও তার এক বন্ধু ১টি আইফোন ১১ ও টাকা পয়সা চুরি করার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, তারা ২৯ তারিখ রাতে ভিকটিম মিনহাজের ঘরে ঢুকে আইফোনটি চুরির চেষ্টা করে। মিনহাজ টের পেয়ে একজনকে আটক করার চেষ্টা করলে অপরজন বটি দিয়ে কোপ মারে, ফলে মিনহাজ সেখানেই মৃত্যুবরণ করে। শব্দ শোনে মিনহাজের মা অন্য রুম থেকে বের হলে তাকেও বটি দিয়ে কোপ মারে, যার ফলে তিনিও নিহত হন। এই ঘটনায় জড়িত অপর শিশুকে পুলিশ হেফাজতে আনার জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

পুলিশ সুপার আ. ফ. ম. আনোয়ার হোসেন খান বলেন, এই পরিকল্পনাটি সে তার বন্ধুর সাথে আরও ৭ দিন আগে সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ে বসে করেছিলো তাদের চুরি প্লান করা ছিলো তবে শেষপর্যন্ত চুরি করতে দেখে ফেলায় খুন করে তারা। পরে তারা বাসার পিছনের রাস্তা দিয়ে পালিয়ে যায়। আমরা অপর আসামিকেও ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছি।

এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জাকির হোসাইন, সুনামগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ নাজমুল হকসহ স্থানীয় প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক এবং অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সিলেটের খবর এর আরও খবর