img

ফিলিস্তিন ইস্যুতে এরদোগান ও সিসির সঙ্গে ফোনালাপ সৌদি যুবরাজের

প্রকাশিত :  ০৬:১২, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট: ০৬:৪৬, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ফিলিস্তিন ইস্যুতে এরদোগান ও সিসির সঙ্গে ফোনালাপ সৌদি যুবরাজের

গাজা যুদ্ধ দেখতে দেখতে ১১ মাসে পা দিয়েছে। একের পর এক নৃশংস সামরিক অভিযানের পরও থেমে নেই ইসরাইলি আগ্রাসন। পোলিও টিকাদানের জন্য গাজায় তিনদিনের মানবিক যুদ্ধবিরতির মধ্যে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ন্যাক্করজনক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার বাহিনী।

এমন পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিন ইস্যুতে মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেফ তাইয়্যেপ এরদোগানের সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান। 

গতকাল রোববার তাদের মধ্যে এ ফোনালাপ অনুষ্ঠিত হয়। সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল আরাবিয়াহ।

এরদোগানের সঙ্গে আলাপে সালমান বলেন, ‘ইসরাইলি দখলদার বাহিনীর চাপিয়ে দেওয়া নৃশংস আগ্রাসন মোকাবিলায় ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়াতে আরব ও মুসলিম বিশ্বকে একত্রিত করতে সৌদি আরব কাজ চালিয়ে যাবে’। 

একইসঙ্গে ইসরাইলি আগ্রাসন ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধের জন্য প্রচেষ্টা জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি। 

অন্যদিকে মিসরের প্রেসিডেন্ট আল-সিসির সঙ্গে ফোনালাপে একই বিষয় তুলে ধরেন সৌদি যুবরাজ।

গাজায় ইসরাইলি হামলায় বিধ্বস্ত এই ভূখণ্ডের নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৪১ হাজার ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া গত ১০ মাসে আহত হয়েছেন ৯৪ হাজারের বেশি। 

গত ৭ অক্টোবর আকস্মিক হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরাইলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরাইলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। এরপর থেকে পাল্টা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল।

img

সিরিয়ায় ইসরাইলি বিমান হামলায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৭

প্রকাশিত :  ০৭:৩২, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইসরাইলি বাহিনী সিরিয়ার আবার বিমান হামলা চালিয়েছে । এ হামলায় অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। 

গতকাল রোববার রাতে হামলার এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে তিনজন বেসামরিক নাগরিক। যুক্তরাজ্যভিত্তিক পর্যবেক্ষক সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ তথ্য জানিয়েছে।

স্থানীয় সূত্র বলছে, রোববার রাতে সিরিয়ার মধ্যাঞ্চলের বেশ কিছু সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় ইসরাইল। এতে মাসইয়াফে এলাকায় ১৩টি ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে।  

এই এলাকায় ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অবস্থান ছিল। এ ছাড়া সেখানে অস্ত্র উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কয়েকটি ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করতে সক্ষম হয় সিরিয়া।

পর্যবেক্ষণ সংস্থাটি জানায়, হামলায় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এলাকার কয়েকটি সামরিক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে।

ইসরাইল দাবি করে আসছে, ইরানের বিপ্লবী গার্ড অস্ত্র, অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে।