img

শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে

প্রকাশিত :  ১৬:০৫, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ারের (এনপিপি) নেতা ও বামপন্থী রাজনীতিক অনুরা কুমারা দিশানায়েকে বিজয়ী হয়েছেন। দেশটিতে প্রথমবারের মতো দ্বিতীয় দফায় গড়ানো ভোট গণনায় বিজয়ী হয়ে ইতিহাস গড়লেন দিশানায়েকে। 

আজ রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে ঋণ ও অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত দ্বীপরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনুরার কুমারা দিশানায়েকের নাম ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।

আজ রোববার স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেলের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, রোববার দ্বিতীয় দফার ভোট গণনা শেষে মার্কসবাদী নেতা অনুরা কুমারা দিশানায়েককে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষণা করেছে শ্রীলঙ্কার নির্বাচন কমিশন। দেশটির ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহেকে উল্লেখযোগ্য ব্যবধানে হারিয়েছেন অনুরা।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফলাফলে বলা হয়েছে, শনিবারের নির্বাচনে ৫৫ বছর বয়সী দিশানায়েকে ৪২ দশমিক ৩১ শতাংশ ভোট পেয়ে প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হয়েছেন। ভোট গণনায় বিরোধী নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা দ্বিতীয় ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন।

এর আগে শ্রীলঙ্কায় গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সেই ভোট গণনায় প্রাথমিকভাবে এগিয়ে ছিলেন মার্ক্সবাদী নেতা অনুড়া কুমারা দিসানায়েক। খবর বিবিসি, রয়টার্স।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী, রবি0বার সকাল পর্যন্ত প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে ভোট গণনায় বড় সংগ্রহ নিয়ে এগিয়ে আছেন দিসানায়েক। গণনাকৃত ভোটের প্রায় ৫০ শতাংশ জিতেছেন তিনি। দেশটিতে একজন প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করতে মোট ভোটের ৫১ শতাংশ প্রয়োজন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে দেশটিতে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকট ও প্রেসিডেন্ট পলায়নের পর প্রথমবারের মত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটিতে।

শ্রীলঙ্কার এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৩৯ জন। তবে এদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে। বিরোধী দল সঙ্গী জন বালাওয়াগার (এসজেবি) নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা এবং ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার (এনপিপি) জোটের অনুড়া কুমারা দিসানায়েক।

img

আসাদের গোপন কারাগারে বন্দি হাজার হাজার হামাস সদস্যরা

প্রকাশিত :  ০৬:৩১, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪

পলায়নকারী আসাদ সরকারের সেদনায়া কারাগারে প্রবেশকারী বিপ্লবীরা হাজার হাজার মানুষকে মুক্তি দিয়েছে। এ সময় আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে সাহায্যের জন্য চিৎকার শোনা যাচ্ছিল। ঘন্টার পর ঘন্টা কাজ করার পরে, সেলারের দিকে যাওয়ার পথগুলির মধ্যে একটি পাওয়া যায়। মাটির নিচে গোপন নির্যাতন কেন্দ্রের চারটি তলা ছিল।

সংলগ্ন সারি সারি ওয়ার্ডে হাজার হাজার মানুষকে উদ্ধারের অপেক্ষায় দেখা যায়। এমন এক পরিবেশে যেখানে ভিতরে আলো নেই, লোহার দরজার ছাদের রেলিং-এ উঠে আসা বন্দীরা সাহায্যের জন্য চিৎকার করছিল।

গাজার কাসাম ব্রিগেডের অনেক সৈন্য, যাদেরকে নিখোঁজ ও মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল, তারাও সেদনায়া কারাগারের নির্যাতন কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসেছে।

বাশার আসাদ আসলে কার জন্য কাজ করেছিল? কেন বার বার পতনের কাছে পৌছানোর পরও আসাদকে টেকানোর জন্য জায়নবাদ কাজ করেছে। এখন অনেক রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে।